সন্তানের তীক্ষ্ণ বাক্য ও উদ্ধত আচরণে মনঃকষ্টের যোগ। কর্ম নিয়ে জটিলতার অবসান। অর্থকড়ি দিক অনুকূল। ... বিশদ
ধৃত সোলেমান আলির বাড়ি রায়গঞ্জ থানার বিন্দোল এলাকায়। অন্যজন মহম্মদ বারজাহান থাকে হেমতাবাদ থানা এলাকায়। পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, গত ২৩ নভেম্বর ইটাহারের নধাপাড়ার বাসিন্দা সাজ্জাদ হুসেন ইটাহার চৌরঙ্গী মোড় এলাকার এটিএমে টাকা তুলতে গিয়েছিলেন। টাকা তোলার জন্য সেই এটিএম কাউন্টারে থাকা অন্য ব্যক্তিদের কাছে সাহায্য চান সাজ্জাদ। কিন্তু ওই অচেনা ব্যক্তিরা টাকা তুলে না দিয়ে ভুল বুঝিয়ে বলে এটিএম কার্ডে কোনও সমস্যা আছে। এরপর তারা সেখান থেকে চলে যায়। পরে আবার পিন নম্বর ব্যবহার করে টাকা তুলতে গেলে না ওঠায় সন্দেহ হয় সাজ্জাদের। এই ঘটনার কিছুক্ষণের মধ্যে তাঁর মোবাইলে ৪০ হাজার টাকা তোলার মেসেজ আসে। সাজ্জাদ বলেন, অচেনা ব্যক্তিরা সাহায্য করার নামে আমার এটিএম কার্ডটি কখন বদল করে নিয়েছে বুঝতে পারিনি। ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করলে থানায় অভিযোগ করার পরামর্শ দেয়। পুলিস তদন্তে নেমে এটিএম কাউন্টারের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ খতিয়ে দেখে দুই ব্যক্তিকে চিহ্নিত করে। কালিয়াগঞ্জ সুকান্ত মোড় থেকে রবিবার সন্ধ্যায় ওই দুই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করে ইটাহারে নিয়ে আসে পুলিস। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করার পাশাপাশি দু’টি এটিএম কার্ড বাজেয়াপ্ত করা হয়। পুলিস জানায়, একাধিক ব্যক্তি এই প্রতারণা চক্রের সঙ্গে যুক্ত। ধৃতদের হেফাজতে নিয়ে তদন্ত চলবে।
(ধৃতদের আদালতে নিয়ে যাচ্ছে পুলিস।-নিজস্ব চিত্র )