সন্তানের তীক্ষ্ণ বাক্য ও উদ্ধত আচরণে মনঃকষ্টের যোগ। কর্ম নিয়ে জটিলতার অবসান। অর্থকড়ি দিক অনুকূল। ... বিশদ
ধৃত মহম্মদ জলিল ভারতে এসে জাল আধার কার্ড তৈরি করতেন। আর কাদের সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ ছিল, তা পুলিস তদন্ত করে দেখছে। এঁদের মধ্যে একজন চীনেও গিয়েছিলেন বলে পুলিস জানতে পেরেছে। এই চীনে যাতায়াত নিয়েও রহস্য দেখা দিয়েছে। পাশাপাশি, যে বাড়িতে এঁরা ভাড়া ছিলেন, তার মালিক বেপাত্তা। পুলিস তাঁর সন্ধানে তল্লাশি শুরু করেছে। বারুইপুর পুলিস জেলার সুপার পলাশচন্দ্র ঢালি বলেন, এঁদের প্রত্যেককে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
পুলিস সূত্রে খবর, ২০২৩ সালের জুলাই মাস নাগাদ তাঁরা ভারতে আসেন। তারপর থেকেই সোনারপুরের বিভিন্ন এলাকায় এঁরা থাকছিলেন। একটি গেঞ্জি কারখানায় শ্রমিকের কাজও করতেন। এদের গতিবিধি সন্দেহজনক ছিল বলে প্রতিবেশীরাও জানিয়েছেন। এক প্রতিবেশী বলেন, সকাল হলেই একসঙ্গেই ওঁরা বেরিয়ে যেতেন। আবার রাতে একসঙ্গেই আসতেন। গেঞ্জি কারখানা বন্ধ হয়ে যাওয়ার পরে তাঁরা অন্যত্র কাজে ঢুকেছিলেন। তবে অন্যত্র কী কাজ করতেন, তা পরিষ্কার নয়। বাড়ির মালিক কীভাবে এঁদের থাকতে দিয়েছিলেন, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। পুলিস তদন্তের স্বার্থে এই বিষয়ে বিস্তারিত বলতে চায়নি।