সন্তানের তীক্ষ্ণ বাক্য ও উদ্ধত আচরণে মনঃকষ্টের যোগ। কর্ম নিয়ে জটিলতার অবসান। অর্থকড়ি দিক অনুকূল। ... বিশদ
স্বচ্ছতা বজায় রেখে প্রকৃত চাষির কাছ থেকে ধান কেনার জন্য এবার বিশেষ জোর দেওয়া হয়েছে। খাদ্যশ্রী ভবন থেকে নিয়মিত মনিটরিং চলছে। পাশাপাশি কিছু সিনিয়র অফিসারকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে জেলাভিত্তিক নজরদারির জন্য। চাষিদের তরফে বেচতে আনা ধান থেকে বেশি ‘খাদ’ বাদ দেওয়া নিয়ে, কিছুদিন আগে এক প্রশাসনিক বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী অসন্তোষ ব্যক্ত করেন। তারপরই মুখ্যসচিব মনোজ পন্থ নবান্নে বিশেষ বৈঠক ডেকে এই ব্যাপারে গাইডলাইন জারি করেন এবং তা মেনে চলার জন্য জেলার অফিসারদের নির্দেশ দেন।
খাদ্যদপ্তর সূত্রের খবর, তারপর থেকে ধান বাদ দেওয়া সংক্রান্ত অভিযোগ চাষিদের কাছ থেকে তেমন আসেনি। ধানক্রয় প্রক্রিয়ায় দালালচক্র যোগের অভিযোগও এবার নগণ্য। ইতিমধ্যে ১০ লক্ষাধিক চাষি সরকারের কাছে ধান বেচেছেন। নাম নথিভুক্ত করেছেন মোট প্রায় ২০ লক্ষ চাষি। ধান বিক্রির পর চাষিদের অ্যাকাউন্টে টাকা পৌঁছে যাচ্ছে দ্রুত। ওই ধানের দাম রাজ্য সরকারই মেটাচ্ছে নিজের টাকায়। ধানক্রয় এবং চাল উৎপাদনের খরচের বেশিরভাগটাই কেন্দ্রের দেওয়া কথা। কিন্তু চলতি খরিফ মরশুমের টাকা দেওয়া তো দূরের কথা, কেন্দ্রের কাছে আগের ১২ হাজার কোটি টাকার বেশি রাজ্য সরকারের পাওনা রয়েছে। রাজ্য সরকার সম্প্রতি চাল উৎপাদনের জন্য রাইস মিল মালিকদের মিলিং চার্জ প্রতি কুইন্টালে ১০ টাকা বাড়িয়েছে। মিল মালিক সংগঠনের কার্যকরী সভাপতি আব্দুল মালেক এজন্য মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ধন্যবাদ জানান এবং বলেন, ‘উৎপাদিত চাল রাজ্য সরকার মিলগুলি থেকে দ্রুত সংগ্রহ করে নিলে আমাদের কাজের সুবিধা হবে।’