বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহযোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন হতে ... বিশদ
নকশালবাড়ি ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক কুন্তল ঘোষ বলেন, প্রতি বছর এধরনের অজানা জ্বরে আক্রান্ত হয়ে রোগীরা হাসপাতালে ভর্তি হন। এটি মূলত মরশুমের পরিবর্তনের জন্য হয়ে থাকে। এর নির্দিষ্ট কোনও কারণ বলা যাবে না। গত ২৪ ঘণ্টায় জ্বরে আক্রান্ত ২৪ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। তারমধ্যে ছয় জন রোগীর ভাইরাল ফিভার ধরা পড়েছে। বাকিদের রক্ত পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে।
হাসপাতাল চিকিৎসাধীন রোগীদের সূত্রে জানা গিয়েছে, ৭০ বেডের এই হাসপাতালে একদিনে এত সংখ্যক রোগী ভর্তি হওয়ায় সুষ্ঠু চিকিৎসা পরিষেবা পেতে সমস্যা দেখা দিয়েছে। পুরুষ ও মহিলা ওয়ার্ডে রোগীর ভিড় উপচে পড়ায় মেঝেতে শুয়ে চিকিৎসা নিতে হচ্ছে। অজানা জ্বরে আক্রান্ত রোগী ও অন্যান্য রোগীদের মধ্যদিয়েই চিকিৎসক, নার্স ও রোগীর পরিজনদের চলাফেরা করতে হচ্ছে। রাজেশ কুমার গৌতম নামে এক রোগী তথা আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক বলেন, আমার বাড়ি পানিট্যাঙ্কিতে। হঠাৎ করে অজানা জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত রবিবার আমি এই হাসপাতালে ভর্তি হয়েছি। চিকিৎসকরাও অজানা জ্বর নিয়ে কোনও কিছুই বলতে পারছেন না। যদিও আমার রিপোর্টে ভয়াবহ জ্বরের কোনও লক্ষণ ধরা পড়েনি।
বিশাল সাওরিয়া নামে জ্বরে আক্রান্ত এক যুবক বলেন, আমার বাড়ি নকশালবাড়ির মাল্লাবাড়ি। বুধবার সকালেই জ্বর নিয়ে আমি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছি। কিন্তু বেড না থাকায় আমাকে মেঝেতে কাপড় বিছিয়ে শুয়ে থাকতে হচ্ছে। নকশালবাড়ির ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক কুন্তল ঘোষ আরও বলেন, প্রত্যেক রোগীরা সঠিক চিকিৎসা পাচ্ছেন। হাসপাতালের পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।