বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহযোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন হতে ... বিশদ
প্রীতিরঞ্জনবাবু বলেন, আমি এখনও পর্যন্ত এবিষয়ে জেলা সভাপতির কোনও চিঠি হাতে পাইনি। ফলে এনিয়ে কোনও মন্তব্য করছি না।
লোকসভা নির্বাচনে কানাইয়ালালবাবু পরাজিত হন। পরে দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁকে জেলা সভাপতির পদে বসান। তারপর থেকেই কানাইয়ালালবাবু দলকে মজবুত করতে ব্লক স্তর থেকে পদাধিকারীদের পরিবর্তন করার কাজে হাত দিয়েছেন। দল সূত্রে জানা গিয়েছে, চোপড়া ব্লকের সদ্য প্রাক্তন সভাপতি চিত্তরঞ্জনবাবুর বয়স হয়েছে। সাংগঠনিক কাজে তিনি সেভাবে পেরে উঠতে পারছিলেন না। প্রীতিরঞ্জনবাবু পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য। চোপড়ার বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ তাঁকে চেনেন। তাই তাঁর হাতে সংগঠনের দায়িত্ব থাকলে তিনি মিটিং মিছিলে সরাসরি অংশ নিয়ে সংগঠন মজবুত করতে পারবেন, এই চিন্তাভাবনা থেকেও তাঁকে জেলা সভাপতি দায়িত্ব দিয়েছে বলে রাজনৈতিক মহলের একাংশ মনে করছে।