কাজকর্মের ক্ষেত্রে ও ঘরে বাইরে বাধা থাকবে। কারও প্ররোচনায় যে কোনও সিদ্ধান্ত গ্রহণে সতর্ক হন। ... বিশদ
সোমবার ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিক্যাল রিসার্চের (আইসিএমআর) তরফে বলা হয়েছে, বেঙ্গালুরুর ব্যাপটিস্ট হাসপাতালে ব্রঙ্কোনিউমোনিয়ায় আক্রান্ত তিনমাসের এক শিশুর চিকিৎসা চলছিল। তখনই তার শরীরে এইচএমপিভি ভাইরাস ধরা পড়ে। ইতিমধ্যে তাকে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। ওই হাসপাতালেই ব্রঙ্কোনিউমোনিয়ায় আক্রান্ত আট মাসের এক শিশুর দেহেও গত ৩ জানুয়ারি এইচএমপিভি ভাইরাস ধরা পড়েছে। ওই শিশুটিও সুস্থ হয়ে উঠছে।
কর্ণাটকের পাশাপাশি গুজরাতের আমেদাবাদে এইচএমপিভি সংক্রমণের খবর মিলেছে। জানা গিয়েছে, রাজস্থানের দুঙ্গারপুর থেকে শ্বাসকষ্টের চিকিৎসার জন্য দু’মাসের একটি শিশুকে গুজরাতে আনা হয়েছিল। প্রথমে তাকে ভেল্টিলেশনে রাখা হলেও এখন শিশুটির অবস্থা স্থিতিশীল। এদিকে, মাসদুয়েক আগে মুম্বই থেকে বাংলায় আসা এক শিশুর দেহেও এইচএমপিভি ভাইরাস মিলেছিল। যদিও ১৫ দিন চিকিৎসার পর তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
সূত্রের খবর, শিশুদের দেহে এইচএমপিভি ভাইরাস মিললেও তার সঙ্গে চীনের ভ্যারিয়েন্টের কোনও সম্পর্ক আছে কি না, তা স্পষ্ট নয়। আক্রান্ত তিনটি ঘটনাই প্রাথমিকভাবে স্বাভাবিক এইচএমপি ভাইরাসের সংক্রমণ বলে অনুমান বিশেষজ্ঞদের।