কাজকর্মের ক্ষেত্রে ও ঘরে বাইরে বাধা থাকবে। কারও প্ররোচনায় যে কোনও সিদ্ধান্ত গ্রহণে সতর্ক হন। ... বিশদ
তবে পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান গৌতম দাস বলেন, সমস্যা দেখা দিলেও তা মিটিয়ে নেওয়া হচ্ছে। তিনি জানান, বজবজের ডোঙারিয়া থেকে পুরসভার সামনে থাকা বুস্টার পাম্পে জল আসে। তারপর তা সরবরাহ করা হয় সতেরোটি ওয়ার্ডে। আরও বেশি করে জল সরবরাহের জন্য অম্রুত প্রকল্পের কাজ শুরু হয়েছে। বাবুঘাট থেকে জল রাজপুর সোনারপুর পুরসভার ওয়ার্ড ঘুরে বারুইপুরের তিনটি পঞ্চায়েত হয়ে পুর এলাকায় ঢুকবে। জল শোধনের জন্য দশ নম্বর ওয়ার্ডে ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট হচ্ছে। এছাড়া সতেরোটি ওয়ার্ডে জল দ্রুত সরবরাহের জন্য এক, পাঁচ, চার, সাত, নয় এবং পনেরো নম্বর ওয়ার্ডে ওভারহেড রিজার্ভার হচ্ছে। এই কাজের জন্য ধার্য হয়েছে একশো চোদ্দ কোটি আটাত্তর লক্ষ টাকা। ডায়মন্ডহারবার ও লক্ষীকান্তপুর শাখার রেল লাইনের তলা দিয়ে পাইপলাইন পাতা হবে।
তিনি আরও বলেন, দুই হাজার ছাব্বিশ সালের মাঝামাঝি এই কাজ শেষ হয়ে যাবে। কাজটি হয়ে গেলে পুর এলাকায় চার থেকে পাঁচবার জল সরবরাহ করা হবে। তবে এই কাজ শুরু হওয়ার পরে দশ নম্বর ওয়ার্ডে রাস্তায় ধস নামে। সপ্তাহ খানেকের বেশি বন্ধ আছে রাস্তা। একইভাবে দশ ও এগার নম্বর ওয়ার্ডে জলের পাইপ বসাতে গিয়ে অনেক জায়গায় পুরসভার জলের পাইপ ফেটে যায়। ক্ষুব্ধ এলাকার বাসিন্দারা বলেন, সরকারি কাজ করতে গিয়ে রাস্তা, নর্দমার দফারফা হচ্ছে। সন্ধ্যার সময় রাস্তায় মাটি থাকায় যাতায়াত করা যাচ্ছে না। গাড়ি চলাচল বন্ধ হয়ে গিয়েছে। নিজস্ব চিত্র