বিজ্ঞান গবেষণা ও ব্যবসায় আজকের দিনটি শুভ। বেকাররা চাকরি প্রাপ্তির সুখবর পেতে পারেন। ... বিশদ
পুলিস সূত্রে খবর, দক্ষিণ কলকাতার চারু মার্কেট থানা এলাকায় সঞ্জয়বাবুর একটি গানের স্কুল রয়েছে। সেখানেই গান শেখে ওই নাবালিকা। ঘটনাটি প্রায় মাস দেড়েক আগের। অভিযোগ, গান শেখানোর নামে অশালীনভাবে ওই ছাত্রীকে স্পর্শ করতেন সঞ্জয়। পুলিস জানতে পেরেছে, বাদ্যযন্ত্র শেখানোর অছিলাতেও নানা ভাবে শরীরে হাত দিতেন তিনি। এমনকী, অন্যান্য ছাত্রীদের অনুপস্থিতিতে ‘স্পেশাল ক্লাস’-এর ব্যবস্থা করে দেওয়ার কথাও নির্যাতিতাকে বলেছিলেন সঞ্জয়। বিষয়টি বাড়িতে জানানোর পর গত অক্টোবর মাসে চারু মার্কেট থানায় অভিযোগ দায়ের করে পরিবার। সূত্রের খবর, সেই অভিযোগের ভিত্তিতে হাইকোর্টে আগাম জামিনেরও আবেদন করেছিলেন সঞ্জয়। কিন্তু সেই আবেদন নাকচ হয়ে যায়। তারপরই অভিযুক্তের নাগাল পেতে কোমর বেঁধে নামে কলকাতা পুলিস। সূত্রের খবর, কলকাতার বাড়িতে ছিলেন না সঞ্জয়। তাঁর মোবাইলের টাওয়ার লোকেশন ট্র্যাক করা শুরু করে কলকাতা পুলিস। দেখা যায়, মুম্বইয়ে দুই সঙ্গীতশিল্পীর বাড়িতে ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে থাকছিলেন সঞ্জয়। সবদিক নিশ্চিত হয়ে কলকাতা পুলিসের একটি টিম পৌঁছে যায় মুম্বইতে। দেখা যায়, দেশের জনপ্রিয় এক সঙ্গীতশিল্পীর ফ্ল্যাটে রয়েছেন সঞ্জয়। সেখান থেকেই গ্রেপ্তার করা হয় তাঁকে। তারপরেই মুম্বই থেকে কলকাতায় নিয়ে আসা হয়।