শরীর ভালো যাবে না। সাংসারিক কলহ বৃদ্ধি। প্রেমে সফলতা। শত্রুর সঙ্গে সন্তোষজনক সমঝোতা। সন্তানের সাফল্যে ... বিশদ
ওয়েবকুপার দাবি, তদন্তের নামে জেরা করে অধ্যাপকদের সুনাম নষ্ট করা হচ্ছে। এতে তাঁদের মানসিক শান্তি বিঘ্নিত হচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের স্ট্যাটিউট মেনে শুধু আধিকারিকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণই নয়, এগুলি বন্ধ করার আবেদনও জানানো
হয়েছে। ওয়েবকুপার রাজ্য নেতৃত্বের কাছেও পাঠানো হয়েছে চিঠির প্রতিলিপি। প্রসঙ্গত, ভুয়ো মার্কশিট দাখিল করে
কন্যাশ্রীর টাকা তোলার অভিযোগ উঠেছিল কয়েকজনের
বিরুদ্ধে। অভিযোগ খতিয়ে দেখতে বিশ্ববিদ্যালয়ের আধিকারিকদের দিয়ে চার সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়। তারা খতিয়ে দেখে রিপোর্ট দেয়, মার্কশিটগুলি ভুয়ো। পুলিসি তদন্তের সুপারিশও তারা করেছিল। তদানীন্তন উপাচার্য তখনকার রেজিস্ট্রারকে এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য নির্দেশ দিয়েছিলেন। সম্প্রতি উচ্চশিক্ষা দপ্তরের নির্দেশে আরও একটি তদন্ত কমিটি গঠিত হয়েছে। এই কমিটির ক্রিয়াকলাপের বিরুদ্ধেই ক্ষোভ শিক্ষকদের। তবে শিক্ষকদের একাংশ প্রশ্ন তুলছেন, ওই ঘটনায় যাঁরা ব্যবস্থা নিতে পারতেন, তাঁরা সেই সময় কার্যত
নিষ্ক্রিয় থেকেছিলেন। এখন সেই ওয়েবকুপার সদস্যরা তদন্তের নামে মানসিক হেনস্তার অভিযোগ তুলে এতটা সোচ্চার
হচ্ছেন কেন? ভুয়ো মার্কশিট কাণ্ডে দোষীদের শাস্তি দাবি না করে এ নিয়ে সংবাদমাধ্যমে মুখ খোলা আধিকারিকের শাস্তির দাবি জানাচ্ছেন কেন?
ওয়েবকুপার রাজ্য সভানেত্রী কৃষ্ণকলি বসু বলেন, চিঠিটা এখনও হাতে আসেনি। তবে এটুকু বলতে পারি, উচ্চশিক্ষা দপ্তরই তদন্ত কমিটি বসিয়েছে। এগজিকিউটিভ কাউন্সিল কমিটির বিভিন্ন সুপারিশ অক্ষরে অক্ষরে পালন করেনি। অভিযুক্তকে বিভাগীয় প্রধান করা হয়েছে। এটা করা যায় না বলেই আমার মত। চিঠিতে কী আছে, তা দেখে পরবর্তী মন্তব্য করব।