শরীর ভালো যাবে না। সাংসারিক কলহ বৃদ্ধি। প্রেমে সফলতা। শত্রুর সঙ্গে সন্তোষজনক সমঝোতা। সন্তানের সাফল্যে ... বিশদ
জানা গিয়েছে, ওই মহিলা এবং ওই ব্যক্তি— দু’জনেই তৃণমূল কংগ্রেসের পুরনো কর্মী। তাঁরা ১৯৯৮ সালে পঞ্চায়েত নির্বাচনে লড়াই করেছিলেন। ওই ব্যক্তি জয়ীও হয়েছিলেন। সেই সূত্রে তাঁদের মধ্যে আলাপ রয়েছে। যারা নির্যাতন করেছে, তারাও তৃণমূল কংগ্রেস করে। তাদের মধ্যে কয়েকজন এই দু’জনকে তাদের অনুগামী হয়ে থাকতে বলেছিল। কিন্তু, তাতে তাঁরা রাজি হননি। সেই কারণেই তাঁদের দু’জনকে এভাবে নির্যাতন করা হল বলে অভিযোগ। নির্যাতনের পর গাছে বেঁধে রাখার ছবিও তারা ভাইরাল করে দেয়। এমনকী, প্রথমে দেড় লক্ষ জরিমানা করা হয়। পরে ‘নির্যাতিত ব্যক্তি’ ২৫ হাজার জরিমানা দিতে পারব বলায় মুক্তি দেওয়া হয়। তবে, এই ঘটনা নিয়ে শাসন থানায় কোনও অভিযোগ দায়ের হয়নি। হাড়োয়ার বিধায়ক হাজি নুরুল ইসলাম বলেন, আমি বিষয়টি শোনার পরই কে বা কারা এই কাণ্ড ঘটিয়েছে, তার খোঁজ নিয়েছি। এই ধরনের অন্যায় করা যাবে না। কারও কাছে জরিমানাও নেওয়া যাবে না।