আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধব সমাগমে আনন্দ বৃদ্ধি। চারুকলা শিল্পে উপার্জনের শুভ সূচনা। উচ্চশিক্ষায় সুযোগ। কর্মক্ষেত্রে অযথা হয়রানি। ... বিশদ
পুলিস জানিয়েছে, ২ মে থেকে নিখোঁজ ছিল ওই নাবালক। এই নিয়ে থানায় অভিযোগ দায়ের করেছিলেন তার বাবা। এরপর তদন্তে নেমে চাঞ্চল্যকর তথ্য সামনে আসে। পুলিস জানতে পারে, রফিকুল নামে এক ব্যক্তির সঙ্গে মৃতের সৎ দিদির ভালোবাসার সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। একদিন দু’জনকে ঘনিষ্ঠ অবস্থায় দেখে ফেলে ওই নাবালক। এদিকে, তার দিদি গর্ভবতী হয়ে পড়েন। লোক জানাজানি হয়। গ্রামে সালিশিসভা বসে। কিন্তু সেখানে রফিকুল এই অভিযোগ অস্বীকার করে। তখন সাবির সাক্ষী দেয়। ফলে আসামী মেনে নিতে বাধ্য হয় যে সে মেয়েটিকে গর্ভবতী করেছে। সভার সিদ্ধান্ত মোতাবেক মেয়েটিকে বিয়ে করতে হয় তাকে। কিন্তু এরপরই সে ঠিক করে, ওই নাবালক ভাইকে খুন করবে। এই কাজের সহকারী হিসেবে আরেক নাবালককে বেছে নেয় রফিকুল। দু’জনে মিলে এক বাঁশবাগানে নিয়ে গিয়ে সাবিরকে মেরে পরিত্যক্ত বাড়িতে ফেলে দেয়। রফিকুলকে গ্রেপ্তারের পর রবিবার আদালতে তোলা হলে বিচারক তাকে পাঁচদিনের পুলিস হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন। অন্যদিকে, এই খুনে জড়িত ওই ১৫ বছরের নাবালককে আইন মেনে জুভেনাইল জাস্টিস বোর্ডে হাজির করানো হয়। বর্তমানে তাকে নির্দিষ্ট হোমে পাঠানো হয়েছে।