আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধব সমাগমে আনন্দ বৃদ্ধি। চারুকলা শিল্পে উপার্জনের শুভ সূচনা। উচ্চশিক্ষায় সুযোগ। কর্মক্ষেত্রে অযথা হয়রানি। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, নারায়ন সাহা জ্বর ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে এপ্রিল মাসের শেষের দিকে উলুবেড়িয়ার একটি বেসরকারি নার্সিংহোমে ভর্তি হন। পরে তাঁর করোনা রির্পোট পজিটিভ এলে ১ মে তাঁকে বালিটিকুরি ই এস আই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। যদিও এরপর থেকেই নারায়ণবাবুর আর কোনও খোঁজ পাওয়া যায় নি। ৮ দিন পরেও নিখোঁজ রোগীর কোনও সন্ধান না পেয়ে কার্যত দিশাহারা পরিবারের সদস্যরা। নারায়ণবাবুর ছেলে তরুণ সাহা জানান, করোনা রির্পোট পজিটিভ আসার পর ১ মে আমরা বাবাকে কলকাতার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করার চেষ্টা করি। তবে কোথাও বেড না পেয়ে শেষে বালিটিকুরি ই এস আই হাসপাতালের ১২৪ নং বেডে ভর্তি করি। বাবাকে ভর্তি করার সময় হাসপাতাল থেকে একটি নির্দিষ্ট টোল ফ্রি নম্বরে যোগাযোগ করতে বলা হয়। তাঁর অভিযোগ, পরের দিন একাধিকবার ওই নম্বরে ফোন করলেও কেউ ফোন না ধরায় বাধ্য হয়ে ৩মে আমি মাকে সঙ্গে নিয়ে হাসপাতালে যাই। কিন্তু হাসপাতালে পৌঁছে বিভিন্ন বিভাগে বাবার সর্ম্পকে খোজঁখবর নিলেও সকলে বলেন, ওই নামে কোনও রোগী ভর্তি নেই। উনি কোথাও চলে গিয়েছেন। তিনি জানান, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানায়, ভর্তি করার পরেই রোগী নীচে নেমে এসেছিলেন। এই প্রসঙ্গে জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ডাঃ ভবানী দাস জানান, অভিযোগ পেলে তদন্ত করে দেখা হবে।