পরিবারের কোনও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির স্বাস্থ্য সমস্যায় বিশেষ সতর্কতা প্রয়োজন। পেশাদারি কাজকর্মে হঠাৎ বাধা আসতে পারে। ... বিশদ
বিমানবন্দরে যাত্রীদের ব্যাগ বহনের জন্য ট্রলি রাখা থাকে। সেই ট্রলিতে ব্যাগ রেখে যাত্রীরাই টেনে নিয়ে যান। প্রবীণ যাত্রীদের জন্য রয়েছে হুইল চেয়ারের ব্যবস্থা। কিন্তু টাকা দিয়ে ব্যাগ বহন কিংবা বিমানবন্দরে একেবারে ভিতরে পৌঁছে দেওয়ার জন্য ‘টাকার বিনিময়ে পরিষেবা প্রদান’-এর কোনও ব্যবস্থা নেই। অথচ টাকা দিলেই পরিষেবা মিলবে—এমন ‘টোপ’ যাচ্ছে বিমান যাত্রীদের কাছে। সম্প্রতি ফার্স্ট ক্লাসের এক যাত্রী এবাবে জালিয়াতদের খপ্পরে পড়েন বলে অভিযোগ। বিমান সংস্থা এমিরেটর্সের যাত্রী ছিলেন তিনি। বিমান কলকাতায় নামার আগেই তিনি টাকার বিনিময়ে পরিষেবা ‘বুক’ করেন। কিন্তু বিমানবন্দরে পৌঁছে দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষার পরও কোনও সুফল পাননি তিনি। এমনকী যে ফোন নম্বর দেওয়া হয়েছিল, সেখানে বারবার ফোন করেও কোনও সাড়া পাননি ওই মহিলা যাত্রী। সংশ্লিষ্ট বিমান সংস্থার কাছে এনিয়ে অভিযোগ জানান তিনি। এছাড়াও আরও একটি অভিযোগ এসেছে, যেখানে যাত্রীর থেকে প্রায় ১০০০ টাকা নেওয়া হলেও কোনও পরিষেবা দেওয়া হয়নি।
তবে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ স্পষ্টভাবে জানিয়েছে, টাকার বিনিময়ে এই ধরনের পরিষেবা দেওয়ার কোনও ব্যবস্থা এখানে নেই। আধিকারিকরা মনে করছেন, বিমানবন্দরের অভ্যন্তরের কোনও কর্মীই এই কারবারের সঙ্গে যুক্ত আছেন। আগামী দিনে যাত্রীদের আরও সচেতন থাকার আবেদন জানিয়েছে তারা।