দীর্ঘমেয়াদি সঞ্চয় থেকে অর্থাগম বাড়বে। অফিস কর্মীদের পক্ষে দিনটি শুভ । শিক্ষার্থীদের সাফল্য ও খ্যাতি ... বিশদ
দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের চেয়ারম্যান সন্তোষ হাঁসদা বলেন, ঘটনার খবর শুনেই বিষয়টি স্কুল পরিদর্শককে জানিয়েছি এবং ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষককে শোকজ করেছি। এদিন একাধিক স্কুল আমি নিজে পরিদর্শন করেছি। কোনওভাবে ফাঁকিবাজি বরদাস্ত করব না। চক বলরাম প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সম্রাট সরকার বলেন, আমি বিদ্যালয়ে সবে দায়িত্ব নিয়েছি। তাই জরুরি কাগজপত্র ঠিকঠাক করতে ব্যাঙ্কে গিয়েছিলাম। যে কারণে দেরি হয়েছে। আর এক শিক্ষক নজরুল শেখ বলেন, প্রতিদিন নিদিষ্ট সময়ে বিদ্যালয়ে আসি। তবে এদিন একটু দেরি হয়েছে। স্কুলের আর এক শিক্ষক ছুটিতে রয়েছেন। গ্রামবাসীরা বলেন, শিক্ষকরা প্রতিদিন বিদ্যালয়ে দেরি করে আসেন। এসেই না পড়িয়ে মোবাইলে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। দুপুর ২টোর আগেই ছুটি দিয়ে দেন। আমরা এদিন বিষয়টি প্রশাসনকে জানিয়েছি। প্রশাসন এখন কী পদক্ষেপ করে সেটাই দেখার। বিদ্যালয়ের পঠনপাঠন ঠিক না হলে আগামীতে আমরা বৃহত্তর আন্দোলনে নামব।