দীর্ঘমেয়াদি সঞ্চয় থেকে অর্থাগম বাড়বে। অফিস কর্মীদের পক্ষে দিনটি শুভ । শিক্ষার্থীদের সাফল্য ও খ্যাতি ... বিশদ
বোনের সঙ্গে অভিমান করে গত ৬ ফেব্রুয়ারি রাতে বাড়ি থেকে বেরিয়ে গিয়েছিল ১৪ বছরের ওই কিশোরী। অভিমান ভাঙতে বাড়ি ফিরতে চেয়েছিল। তাই জগৎপুরের কাছে সে সৌমিত্র রায়ের টোটোয় উঠেছিল। কিন্তু, সৌমিত্র তাকে বাড়ি না পৌঁছে দিয়ে নিয়ে যায় লোহাপুলে। সেখানে ধর্ষণ করে খুন করে বলে অভিযোগ। ৭ ফেব্রুয়ারি সকালে কিশোরীর অর্ধনগ্ন মৃতদেহ উদ্ধার হয়। পরদিন ৮ ফেব্রুয়ারি রাতেই গ্রেপ্তার হয় সৌমিত্র।
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, সিসি ক্যামেরার ফুটেজে সৌমিত্রর টোটোয় ওই কিশোরীকে দেখা গিয়েছে। টেকনিক্যাল তথ্য সহ সৌমিত্রের বিরুদ্ধে বায়োলজিক্যাল এভিডেন্সও পেয়েছে পুলিস। কিশোরীর পোশাক থেকেও একাধিক নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। তদন্তে কোথাও যাতে কোনও ফাঁক না থাকে, তার জন্য প্রথমদিন থেকে বিধাননগর কমিশনারেট এই মামলাটিতে বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছে। কমিশনারেটের সিনিয়র পদস্থ পুলিস আধিকারিকদের সঙ্গে গোয়েন্দা বিভাগের আধিকারিকরাও তদন্ত করেছেন। ঘটনাস্থলের জিও ম্যাপিং, অভিযুক্তকে নিয়ে পুনর্নির্মাণও করা হয়েছে। কিশোরীকে টোটোয় তোলা থেকে ঘটনাস্থল পর্যন্ত সমস্ত কর্মকাণ্ডের তথ্য পেয়েছে পুলিস। তাই তদন্ত শেষ করে দ্রুত সুবিচারের লক্ষ্যে চার্জশিট জমা করতে চাইছে পুলিস।