দীর্ঘমেয়াদি সঞ্চয় থেকে অর্থাগম বাড়বে। অফিস কর্মীদের পক্ষে দিনটি শুভ । শিক্ষার্থীদের সাফল্য ও খ্যাতি ... বিশদ
এর আগে ২৮ জানুয়ারি এইমসের চুক্তিভিত্তিক অস্থায়ী কর্মীরা একাধিক দাবি নিয়ে প্রশাসনিক ভবনের সামনে বিক্ষোভ দেখান। তাঁদের দাবিগুলির মধ্যে রয়েছে—বেতন বৃদ্ধি, আনস্কিলড থেকে সেমি-স্কিলড-এ পরিবর্তন, মূল বেতন থেকে ইএসআই ও পিএফ-এর অংশ কাটার ব্যবস্থা, কর্মীদের প্রধান কোম্পানির আওতাভুক্ত করা। তাঁদের আরও অভিযোগ, ১৮ ফেব্রুয়ারিতেও অস্থায়ী কর্মীরা বেতন পাননি। একই দাবিতে একমাস আগে বিক্ষোভ করেও সুরাহা মেলেনি। তাই এদিন আবার বিক্ষোভ শুরু করেন তাঁরা।
এদিন বিকেলে বিক্ষোভকারীদের মধ্যে থেকে ছ’জনকে নিয়ে এইমস কর্তৃপক্ষ এবং নিয়োগকারী সাব-কোম্পানির একটি বৈঠক হয়। তবে সেই বৈঠকে অস্থায়ী কর্মীদের কোনও দাবিই মানা হয়নি বলে অভিযোগ। এরপরই এইমস ডিরেক্টর রামজি সিংকে তাঁর ঘরে বসিয়ে রেখে বাইরে বিক্ষোভ দেখান তাঁরা। দাবিগুলি পুনরায় বিবেচনার আশ্বাস দেন ডিরেক্টর। তারপর সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা নাগাদ ঘেরাও মুক্ত হন তিনি। বিউটি সমাদ্দার নামে এক চুক্তিভিত্তিক কর্মী বলেন, গতমাসে আমরা বিক্ষোভ করার পরই আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল। এইমস কর্তৃপক্ষ এজন্য আমাদের কাছ থেকে বারবার সময়ও চেয়ে নেন। কিন্তু আমাদের একটি দাবিও বিবেচনা করেননি তাঁরা। বরং তাঁদের কথা মেনে নেওয়ার জন্যই আমাদের উপর চাপ সৃষ্টি করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, আমরা কোনওভাবে কোনও সাব-কোম্পানিতে যোগ দেব না, তাও আবার অন্য রাজ্যের ‘কালো তালিকাভুক্ত’ কোম্পানি! কর্তৃপক্ষ আমাদেরকে সেই কোম্পানিতেই যোগ দেওয়ার জন্য চাপ দিচ্ছেন। ডিরেক্টর রামজি সিং বলেন, আমি কিছু বলার মতো অবস্থায় নেই। অসুস্থ বোধ করছি। নিজস্ব চিত্র