দীর্ঘমেয়াদি সঞ্চয় থেকে অর্থাগম বাড়বে। অফিস কর্মীদের পক্ষে দিনটি শুভ । শিক্ষার্থীদের সাফল্য ও খ্যাতি ... বিশদ
অন্বেষণের অপেক্ষায়
ওটিটির জার্নি নিয়ে এককথায় রোমাঞ্চিত সুরজ। এক ধারার পরিচালনার কাজে অভ্যস্ত ছিলেন তিনি। ওটিটির ফরম্যাটও তাঁর ভালো লেগেছে। স্পষ্ট বললেন, ‘ওটিটি প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে এক বিশাল সংখ্যক দর্শকের কাছে পৌঁছানোর সুযোগ পাব আমরা। অন্য এক ফরম্যাটে গল্প বলার সুযোগ পাচ্ছি। এই ফরম্যাট নিয়ে আরও কাজ করতে চাই।’
ভিস্যুয়াল ম্যাজিক
যে মাধ্যমেই কাজ হোক, আসল বিষয় হল গল্প। তার কোনও বদল চোখে পড়েনি পরিচালকের। সুরজের কথায়, ‘প্ল্যাটফর্ম আলাদা হতে পারে। কিন্তু গল্প বলার ক্ষেত্রে আমরা একই গুণগত মান বজায় রেখেছি। আমরা যে নিষ্ঠা এবং মনোযোগ দিয়ে বড় পর্দায় ছবি নির্মাণ করি, ‘বড়া নাম করেঙ্গে’ সিরিজের ক্ষেত্রেও তা করেছি। ছোট পর্দাতেও আমরা ভিস্যুয়াল ম্যাজিক দেখাতে চাই।’
বৈচিত্র্যময়
ওটিটিতে বৈচিত্র্য অনেক বেশি। কাজ করতে গিয়ে তা অনুভব করেছেন সুরজ। তাঁর কথায়, ‘ওটিটিতে যে বৈচিত্র্য এবং সৃজনশীলতা আছে, তা প্রশংসনীয়। তবে আমার ব্যক্তিগত পছন্দ বাস্তবধর্মী কনটেন্ট। আমি মনে করি যে পরিবারকেন্দ্রিক গল্প নিয়ে ওটিটিতে কাজ করা উচিত। আর শিকড়ের সঙ্গে যুক্ত থাকা প্রয়োজন।’
শিল্প এবং ব্যবসা
‘ম্যায়নে প্যায়ার কিয়া’, ‘হম আপকে হ্যায় কৌন’-এর মতো আইকনিক ছবি উপহার দিয়েছেন সুরজ। শিল্প এবং ব্যবসার মধ্যে সমতা বজায় রাখা কঠিন বলেই কি এধরনের ছবি এখন আর তৈরি হচ্ছে না? একটু ভেবে সুরজ বলেন, ‘কালজয়ী ক্লাসিক ছবি বানানো সবসময় চ্যালেঞ্জিং। আমরা সবসময় এধরনের ছবি তৈরি করার চেষ্টা করেছি। ছবির জগতে পরিবর্তন এসেছে, দর্শকের রুচি বদলেছে। তবে সবসময়ই শিল্প এবং ব্যবসার মধ্যে সমতা বজায় রাখা ভীষণই সূক্ষ্ম কাজ। ইন্ডাস্ট্রিতে টিকে থাকার জন্য এটা অপরিহার্য।’
দক্ষিণী ঝড়
বেশ কয়েক বছর ধরেই দক্ষিণী ছবির বক্স অফিস রেজাল্ট বলিউডি ছবিকে কয়েক গোল দিচ্ছে অনায়াসে। সুরজ বলিউডি ছবির তথাকথিত স্বর্ণযুগ দেখেছেন। তিনি বিষয়টা কীভাবে ব্যাখ্যা করবেন? পরিচালকের মতে, ‘দক্ষিণী ছবি এখন অভূতপূর্ব কাজ করছে। তাই সবধরনের সাফল্য তাদের প্রাপ্য। বলিউডেরও নিজস্ব ক্ষমতা আছে। কিন্তু আমাদেরকে নতুনের খোঁজ চালিয়ে যেতে হবে।’