দীর্ঘমেয়াদি সঞ্চয় থেকে অর্থাগম বাড়বে। অফিস কর্মীদের পক্ষে দিনটি শুভ । শিক্ষার্থীদের সাফল্য ও খ্যাতি ... বিশদ
জলপাইগুড়ি পুরসভার এগজিকিউটিভ অফিসার দেবদুলাল পাত্র বলেন, উত্তর ২৪ পরগনার বসিরহাট পুরসভা সলিড ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট প্রকল্পে এই কিউআর কোড ও অ্যাপ চালু করেছে। বিষয়টি তারা কীভাবে করছে, সেটা জানতে আমাদের পুরসভা থেকে সেখানে লোক গিয়েছিল। তাঁরা গোটা বিষয়টি ভালোভাবে দেখে এসেছেন। সেইমতো গোটা বিষয়টি কার্যকর করার চেষ্টা চলছে। আপাতত ঠিক হয়েছে ভাইস চেয়ারম্যানের ৮ নম্বর ওয়ার্ড থেকে ওই প্রকল্প চালু হবে। দেবদুলাল বলেন, প্রতিটি বাড়িতে যে কিউআর কোড দেওয়া হবে, তা স্ক্যান করলেই সেই বাড়ির মালিকের নাম, হোল্ডিং নম্বর সহ প্রয়োজনীয় তথ্য ভেসে উঠবে। এখন আমরা কিউআর কোড ও অ্যাপ তৈরির জন্য এজেন্সির খোঁজ করছি। জেলাশাসকও বিষয়টি নিয়ে খুবই উৎসাহী।
কী সুবিধা হবে এই কিউআর কোড চালু হলে? পুরসভা সূত্রে খবর, অনেক জায়গা থেকে মাঝেমধ্যেই অভিযোগ আসে, নির্মলবন্ধুরা নিয়মিত বাড়ি বাড়ি থেকে বর্জ্য সংগ্রহ করেন না। তাছাড়া অনেক বাড়িতে বর্জ্য পৃথকীকরণ করা হয় না। দু’টি আলাদা রঙের বালতি দেওয়া হলেও, পচনশীল ও অপচনশীল বর্জ্য ভাগ না করেই নির্মলবন্ধুদের দিয়ে দেওয়া হয়। এতে ওই বর্জ্য আলাদা করতে সমস্যা হয়। সেক্ষেত্রে নির্মলবন্ধুরা কোনও বাড়ি গিয়ে যদি দেখেন, বর্জ্য পৃথকীকরণ করা নেই, সেক্ষেত্রে তাঁরা সঙ্গে সঙ্গে ছবি তুলে অ্যাপে আপলোড করে দেবেন। সেইমতো পুরসভার তরফে সেই বাড়ির মালিকের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করা হবে।
নিজস্ব চিত্র।