কাজকর্মের ক্ষেত্রে ও ঘরে বাইরে বাধা থাকবে। কারও প্ররোচনায় যে কোনও সিদ্ধান্ত গ্রহণে সতর্ক হন। ... বিশদ
মনোজ কুমার বলেন, বিষ্ণুপুরে কেন্দ্রীয় বিদ্যালয় স্থাপনের জন্য সাংসদ সৌমিত্র খাঁ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রকে চিঠি দিয়েছিলেন। সেজন্য আমাকে জায়গা পরিদর্শনের নির্দেশ দেওয়া হয়। লাইট হাউস মোড়ে পোর্ট ট্রাস্টের একটি জমি এবং কয়েকটি রুম রয়েছে। স্কুল চালানোর মতো প্রাথমিক পরিকাঠামো সেখানে আছে। এ ব্যাপারে আমি দিল্লিতে বিস্তারিত রিপোর্ট পাঠিয়ে দেব।
সাংসদ সৌমিত্র খাঁ বলেন, ২০২১সালে বাঁকুড়ায় একটি কেন্দ্রীয় বিদ্যালয় মঞ্জুর হয়। কিন্তু তিন বছরেও বাঁকুড়া শহর বা লাগোয়া এলাকায় রাজ্য সরকার জমি দিতে পারেনি। সেজন্য বিষ্ণুপুরে পোর্ট ট্রাস্টের জায়গায় ওই বিদ্যালয় তৈরির জন্য আমি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রকে চিঠি দিয়েছিলাম। তার ভিত্তিতে এদিন কেন্দ্রীয় বিদ্যালয় সংগঠনের তরফে জমি পরিদর্শন করা হয়। পরিদর্শক জমি দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। আশা করছি, খুব তাড়াতাড়ি চূড়ান্ত অনুমোদন পেয়ে যাব। পোর্ট টাস্ট কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনে। ৩৯একর জমি বহু বছর ধরে পড়ে রয়েছে। তাই সেখানে কেন্দ্রীয় বিদ্যালয় হলে পোর্ট ট্রাস্টের কোনও আপত্তি থাকবে না। এবিষয়ে আমি সংশ্লিষ্ট বিভাগের মন্ত্রীর সঙ্গেও একপ্রস্থ কথা বলেছি। তাই অনুমোদন পেতে অসুবিধা হবে না। এলাকার বাসিন্দারা জানান, লাইট হাউস মোড়ে পোর্ট ট্রাস্টের জমি বহু বছর ধরে পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছে। আগে সেখান থেকে সিগন্যাল অপারেট করা হতো। তারের বেড়া নষ্ট হয়ে যাওয়ায় অনেক জমি দখল হয়ে যাচ্ছিল। সম্প্রতি সেখানে নতুন করে পাঁচিল তৈরি হচ্ছে। এখানে কেন্দ্রীয় বিদ্যালয় স্থাপিত হলে এলাকার মানুষের উপকার হবে।