কাজকর্মের ক্ষেত্রে ও ঘরে বাইরে বাধা থাকবে। কারও প্ররোচনায় যে কোনও সিদ্ধান্ত গ্রহণে সতর্ক হন। ... বিশদ
নদীয়া জেলার অতিরিক্ত জেলাশাসক (ভূমি ও ভূমি সংস্কার) বলেন, ‘তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। উক্ত ব্যক্তির বৈধ পাট্টা আমরা খতিয়ে দেখব। অসঙ্গতি পেলে পাট্টা বাতিল করাও হতে পারে।’ উল্লেখ্য, সম্প্রতি কৃষ্ণনগর-১ ব্লকের ভাণ্ডারখোলা পঞ্চায়েতের তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি নবকুমার ঘোষ ও তাঁর স্ত্রীর নামে পাট্টা থাকার বিষয়টি জানাজানি হয়। তাঁর স্ত্রী পঞ্চায়েতের তৃণমূলের সদস্য। আর্থিক অবস্থা ভালো। রাস্তার উপরে পাকা বাড়িও রয়েছে। সাধারণত ভূমিহীনরাই পাট্টার জন্য আবেদন করতে পারেন। চাষ ও বসবাসের জন্য সেই জমি ব্যবহার করতে পারেন আবেদনকারী।
এব্যাপারে নবকুমারবাবু জানান, ২০০৬ সালে বামফ্রন্ট জামানায় তিনি পাট্টার জন্য আবেদন করেছিলেন। সেই সময়ে তিনি খাসজমির পাট্টা পান। বর্তমানে তাঁর বাড়ির উল্টোদিকে মাঠের ভিতরে সেই পাট্টার জমি রয়েছে।