কাজকর্মে উন্নতি। ব্যবসায় গতি বৃদ্ধি। ব্যবসা ক্ষেত্রে লগ্নিবৃদ্ধির প্রচেষ্টায় সাফল্য। সন্তান বিষয়ে কোনও সুখবর পেতে ... বিশদ
হাসপাতালের সুপার ইন্দ্রনীল সরকার বলেন, এদিন সকালে গ্রুপ সি কর্মীর দেহ ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পাওয়া যায়। সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয় থানায় খবর দেওয়া হয়। পুলিস এসে দেহ উদ্ধার করে। খুবই দুঃখজনক ঘটনা।
পুলিস জানিয়েছে, বিশ্বজিৎবাবু হাসপাতালের গাড়ি চালকের কাজ করতেন। হাসপাতালের কোয়ার্টারে সপরিবারে থাকতেন। এদিন সকালে অন্যদিনের মতো নিজের স্কুটার নিয়ে স্থানীয় চায়ের দোকানে চা খেতে যান। দোকানে বসে পরিচিতদের সঙ্গে গল্পগুজব করেন। এরপর কোয়ার্টারে ফিরে স্কুটার রেখে আবার বেরিয়ে যান। সকাল ৮টা নাগাদ হাসপাতাল সুপারের অফিসের পাশে গাড়ি রাখার শেডে তাঁর ঝুলন্ত দেহ পাওয়া যায়। ঝাড়গ্রাম মেডিক্যালের ঠিকাদারি সংস্থার অস্থায়ী কর্মী শুভেন্দু গোস্বামী বলেন, বিশ্বজিৎবাবু খুব ভালো মানুষ ছিলেন। সবার সঙ্গে মেলামেশা করতেন। মানুষের বিপদেআপদে ছুটে যেতেন। এদিন সকালেও চা খেয়ে ফিরে ফের বেরিয়ে গিয়েছিলেন। শুনছি, বাড়িতে নিজের আংটি খুলে রেখে বেরিয়েছিলেন। এই ঘটনায় আমরা সবাই স্তম্ভিত।ঝাড়গ্রামের এসডিপিও শামিম বিশ্বাস বলেন, হাসপাতালের একজন কর্মচারীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়েছে। গুরুত্বের সঙ্গে ঘটনার তদন্ত করা হচ্ছে।