কর্ম নিয়ে স্থানান্তর গমনে সাফল্যের যোগ। কর্মে স্থানগত বা সংস্থাগত পরিবর্তন অসম্ভব নয়। পারিবারিক ক্ষেত্রে ... বিশদ
সোশ্যাল মিডিয়ায় দেদাদর গান-বাজনা-রিলস পোস্ট করেও ভোট আসেনি। ভোটই যেখানে নেই, সেখানে সদস্য সংখ্যা বাড়বে কীভাবে? দলের কর্মী-সমর্থকদের একাংশ এই প্রশ্ন তুলছে। দলে মহিলা সদস্যের সংখ্যা নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে কলকাতা জেলার খসড়া প্রতিবেদনে। একই উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে তরুণদের অন্তর্ভুক্তি নিয়ে। সিপিএমের কাছে আরও একটি চিন্তার বিষয় হল, ৩১ বছরের নীচে যেসব সদস্য রয়েছেন, তাঁদের বড় অংশই মধ্যবিত্ত শ্রেণি থেকে আসা। শ্রমিক শ্রেণি থেকে উঠে আসা পার্টি সদস্যের সংখ্যা খুবই কম। ২৩তম পার্টি কংগ্রেসে কমবয়সিদের কাছে টানার কথা বলা হয়েছিল। কিন্তু আদতে যে কাজের কাজ কিছুই হয়নি, তা দলের সাংগঠনিক প্রতিবেদনেই স্পষ্ট বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। খসড়াতে সরাসরি বলা হয়েছে, কমবয়সি সদস্য বাড়ানোর ক্ষেত্রে খুব তাড়াতাড়ি উন্নতির সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে না। তথ্য বলছে, ২০২৪ সালে ৩১ বছরের কম বয়সের মাত্র ৪৬ জনকে ‘প্রার্থী সদস্যপদ’ (যার পর সদস্যপদ দেওয়া হয়) দেওয়া হয়েছে। ২০২৩ সালে সংখ্যাটা ছিল ১৪০, ২০২২ সালে ছিল ৯৩। এজি (যার পর প্রার্থী সদস্যপদ দেওয়া হয়)-এর ক্ষেত্রে সংখ্যাটা ২০২৩ সালে মাত্র ৬১জন। ২০২২ ও ২০২৩ সালে যথাক্রমে ৩৮০ ও ১৩৩ জন।
এই পরিস্থিতিতে প্রমোদ দাশগুপ্ত ভবনে শনিবার থেকে শুরু হয়েছে কলকাতা জেলা সম্মেলন। চলবে সোমবার পর্যন্ত। সূত্রের খবর, সম্মেলনে ইতিমধ্যেই কলকাতা জেলার আন্দোলন সংগঠিত করার ক্ষেত্রে ধারাবাহিকতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।