কর্ম নিয়ে স্থানান্তর গমনে সাফল্যের যোগ। কর্মে স্থানগত বা সংস্থাগত পরিবর্তন অসম্ভব নয়। পারিবারিক ক্ষেত্রে ... বিশদ
রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় সরকারি জায়গা দখলমুক্ত করতে অভিযান চললেও একমাত্র রায়গঞ্জে সেভাবে কোনও পদক্ষেপ নিতে দেখা যায়নি প্রশাসনকে। সেসময় রায়গঞ্জে উপনির্বাচন থাকায় জবরদখল মুক্ত অভিযান হয়নি বলে দাবি স্থানীয়দের। শহরবাসীর অভিযোগ, শহরে কোনও ফুটপাত নেই। পুরোটাই দোকানদারদের দখলে। ঘড়িমোড় থেকে মোহনবাটি মোড় পর্যন্ত ফুটপাত দখল করে ব্যবসা করছেন দোকানদাররা। রায়গঞ্জের বাসিন্দা কৌশিক ভট্টাচার্য বলেন, পুরসভা মাইকিং করেই দায় সেরেছে। কোনও পদক্ষেপ করেনি। যানজট সমস্যা মেটাতে ও পথচারীদের সুবিধার্থে অবিলম্বে ফুটপাত দখলমুক্ত করা উচিত পুরসভার।
ডিসেম্বরে মাঝামাঝিতে পুরপ্রশাসক সন্দীপ বিশ্বাস, উপ পুর প্রশাসক অরিন্দম সরকার মাইক নিয়ে বের হন। সরকারি জায়গা থেকে দোকানের জিনিসপত্র তুলে নিতে বলেন। দোকানদার সন্দীপ রায় বলেন, পুরসভা একবার বলেছিল। তারপর আর কিছু বলেনি। কেউই সামগ্রী সরাননি। তাই আমিও সরাইনি। তবে পুরসভা বললেই সরে যাব।একই বক্তব্য মহম্মদ আতারুউদ্দিনেরও। রায়গঞ্জের মহকুমা শাসক কিংশুক মাইতি বলেন, ফুটপাত দখলমুক্ত করতে পুরসভা ও পূর্তদপ্তরকে উদ্যোগ নিতে হবে। দরকারে পুলিসি সাহায্য নিতে হবে।