কর্ম নিয়ে স্থানান্তর গমনে সাফল্যের যোগ। কর্মে স্থানগত বা সংস্থাগত পরিবর্তন অসম্ভব নয়। পারিবারিক ক্ষেত্রে ... বিশদ
২০০৬ সালে এলাকার বিধায়ক তথা মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ স্কুলের উন্নয়নে দুই লক্ষ টাকা দিয়েছিলেন। সুবর্ণজয়ন্তী বর্ষ উদযাপনের শুরুতে তিনি একটি স্মারক তোরণ তৈরির প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। এদিন সমাপ্তি অনুষ্ঠানে ওই ওই তোরণের উদ্বোধন করেন মন্ত্রী। এদিনই স্কুলের পক্ষ থেকে পড়ুয়াদের মিড ডে মিল খাওয়ার জায়গার সমস্যা কথা মন্ত্রীকে জানানো হয়। তা শুনে স্বপনবাবু ২০২৫-২৬ অর্থবর্ষে বিধায়ক তহবিল থেকে পাঁচ লক্ষ টাকা দেওয়ার কথা ঘোষণা করেন।
আমেরিকা প্রবাসী সঞ্জয়বাবু বলেন, আমি মনে করি, গ্রামের স্কুলে পড়াশোনা করেও সরকারি বা বেসরকারি সংস্থায় ভালো পদে চাকরি পাওয়া যায়। প্রধান শিক্ষক অভিজিৎ পাল বলেন, স্কুলের উন্নয়নে সবসময় আমরা স্বপনবাবুকে কাছে পাই। পড়ুয়াদের মিড ডে মিল খাওয়ার জায়গার জন্য এদিন তিনি পাঁচ লক্ষ টাকা দেওয়ার কথা জানিয়েছেন। এজন্য আমরা তাঁর কাছে কৃতজ্ঞ। স্বপনবাবু বলেন, শিক্ষা সহ নানা খাতে কেন্দ্রীয় সরকার আর্থিক সাহায্য বন্ধ করে দিয়েছে। তা সত্ত্বেও মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় শিক্ষায় নানা প্রকল্প এনে পড়ুয়াদের পাশে দাঁড়িয়েছেন। গ্রামীণ পরিবেশে পঠনপাঠনে সোন্দলপুর স্কুল অনেকটাই উন্নতি করেছে।