কর্ম নিয়ে স্থানান্তর গমনে সাফল্যের যোগ। কর্মে স্থানগত বা সংস্থাগত পরিবর্তন অসম্ভব নয়। পারিবারিক ক্ষেত্রে ... বিশদ
প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, এই পলিসির সঙ্গে জড়িত রয়েছে শ্রম, শিল্প, ক্ষুদ্র শিল্প, পুর, অগ্নিনির্বাপণ, স্বরাষ্ট্র, অর্থ, কারিগরি শিক্ষা সহ নানা দপ্তর। তাই এই নীতি আনতে গেলে একাধিক বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে হচ্ছে। যার জেরে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে আরও বেশ কিছুটা সময় লাগবে। এছাড়াও এদিন শিল্পে বিনিয়োগ, পর্যটন শিল্প, বালি খাদান পরিচালনা এবং পরিকাঠামো উন্নয়ন ক্ষেত্রে যাতে সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলির প্রয়োজনীয় অনুমতি কোনও মতেই বাধা হয়ে না দাঁড়ায়, সেই লক্ষ্যেও বৈঠক করেন মুখ্যসচিব। অনেক ক্ষেত্রেই কাজ শুরু করতে পরিবেশ দপ্তরের সম্মতি বা শংসাপত্রের প্রয়োজন পরে। পরিবেশগত দিক বজায় রেখে প্রকল্পের কাজে সম্মতি দেওয়ার কাজে গতি আনার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তবে শুধু পরিবেশ দপ্তর নয়। পঞ্চায়েত, পুর ও নগরোন্নয়ন, শিল্প, ক্ষুদ্র শিল্প সহ ছ’টি দপ্তরের শীর্ষ কর্তাদেরও একই বার্তা দেওয়া হয়েছে। পরিবেশ দপ্তরের মতো বালি খাদানের নিলাম সহ নানা ক্ষেত্রে এই সমস্ত দপ্তরেরও সম্মতির প্রয়োজন পড়ে। ফলে কোনওভাবেই অকারণে শংসাপত্র দেওয়ার কাজে দেরি হওয়ার জন্য বিনিয়োগ, পরিকাঠামো উন্নয়ন এবং রাজস্ব আদায় ধাক্কা না খায়। প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার প্রশাসনিক বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কাজে গতি আনার নির্দেশ দিয়েছেন।