কর্ম নিয়ে স্থানান্তর গমনে সাফল্যের যোগ। কর্মে স্থানগত বা সংস্থাগত পরিবর্তন অসম্ভব নয়। পারিবারিক ক্ষেত্রে ... বিশদ
তাদের ওই সভায় ঐতিহাসিক তথ্যের তোয়াক্কা না করেই সারজিস বলেন, বাংলাদেশের মানুষকে স্বাধীনতা যুদ্ধে সাহায্যের জন্য নয়, সেভেন সিস্টার্স (উত্তর-পূর্ব ভারতের সাত রাজ্য) বাঁচাতেই ভারত মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়। যদিও আসল ইতিহাস অন্য। আমেরিকা সহ বৃহত্ আন্তর্জাতিক শক্তির বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে তত্কালীন পূর্ব পাকিস্তানে সেনা পাঠিয়েছিলেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী। মুক্তিযুদ্ধে শহিদ হন ভারতের প্রায় দেড় হাজার ভারতীয় সেনা। মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণেরও ব্যবস্থা করেছিল ভারত। পাশাপাশি পাক সেনার অত্যাচার থেকে পালিয়ে আসা বিপুল সংখ্যক শরণার্থীকেও ভারত আশ্রয় দেয়। সারজিস সেই সব ইতিহাস বিকৃত করতে চাইছেন বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, মহম্মদ ইউনুসের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সমর্থকদের অন্যতম রাজনৈতিক হাতিয়ার, ‘তীব্র ভারত বিরোধিতা’। সেই পথে হেঁটেই সারজিস এমন ‘উদ্ভট’ মন্তব্য করেছেন। সারজিস ওই সভায় আরও বলেছেন, ‘আওয়ামি লিগের মাধ্যমে ভারত দীর্ঘদিন আমাদের উপর ক্ষমতা ফলিয়ে এসেছে। তরুণ প্রজন্মের কাছে ভারতকে পীরের পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এই আধিপত্যবাদকে ভাঙতে হবে।’