শিক্ষার জন্য দূরে কোথাও যেতে পারেন। প্রেম-প্রণয়ে নতুন যোগাযোগ হবে। বিবাহের কথাবার্তাও পাকা হতে পারে। ... বিশদ
বুধবার মার্কিন ডিপার্টমেন্ট অব হোমল্যান্ড সিকিউরিটির পক্ষ থেকে হোয়াইট হাউসের অফিস অব ম্যানেজমেন্ট ফর বাজেটের কাছে এই প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। এই বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে হোয়াইট হাউস। তবে তার আগে প্রস্তাবিত নিয়মটি নিয়ে পর্যালোচনা করে বিভিন্ন এজেন্সির মতামত চাইতে পারে তারা। সরকারিভাবে নতুন নিয়ম ঘোষণার আগে ফেডারেল আদালতে তা জানাতে পারে ডিপার্টমেন্ট অব হোমল্যান্ড সিকিউরিটি। কারণ, বিষয়টি নিয়ে আদালতে ইতিমধ্যেই একটি মামলা চলছে। পুরো প্রক্রিয়াটি শেষ হতে কয়েক মাসও লাগতে পারে। তাই এখনও এই প্রস্তাবিত নিয়মকে চূড়ান্ত বলতে রাজি নয় ইউএস সিটিজেনশিপ অ্যান্ড ইমিগ্রেশন সার্ভিসেস। হোয়াইট হাউসের তরফে অনুমোদন মেলার পর তা প্রকাশিত হবে ফেডারেল রেজিস্টারে। সেখানে ৩০ দিনের মধ্যে নিয়মটি নিয়ে মতামত দেওয়া যাবে। তারপরেই লাগু হবে নতুন এই নিয়ম। ইতিমধ্যেই এইচ-ওয়ানবি ভিসার নিয়ম বদল নিয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন কমলা হ্যারিস সহ একাধিক সেনেটর। সিলিকন ভ্যালির শীর্ষ তথ্য প্রযুক্তি সংস্থাগুলির পক্ষ থেকেও এই নতুন নিয়মের বিরোধিতা করা হয়েছে। তাদের মতে, এই নিয়ম শুধু নারীবিরোধীই নয়, এতে প্রতিভাবানদেরও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চাকরি থেকে বঞ্চিত করা হবে।