Bartaman Patrika
সাপ্তাহিক বর্তমান
 

হোমিওপ্যাথিতে অসুখ নিরাময়
ডাঃ রামকৃষ্ণ ঘোষ

১৭৯৬ সাল। ওই বছরই বিজ্ঞানী হ্যানিম্যান হোমিওপ্যাথি নামে একটি চিকিৎসা পদ্ধতি বিশ্ববাসীর সামনে তুলে ধরেন। যেখানে রোগীকে একসঙ্গে একটি মাত্র ওষুধ দিয়ে সুস্থ করে তোলাই হল চিকিৎসার মূলমন্ত্র। এই চিকিৎসায় দীর্ঘদিন ধরছে ভুগছে এমন একজন পুরাতন ও জটিল রোগীকে এবং তাঁর রোগ সম্পর্কে জানতে ক্ষেত্রবিশেষে বেশ কয়েক ঘণ্টা পর্যন্ত সময় ব্যয় করেন চিকিৎসক। অত্যন্ত সহানুভূতি ও যত্ন সহকারে রোগ এবং রোগীর সম্পূর্ণ ইতিহাস সম্পর্কে জানার চেষ্টা করা হয়। ফলে রোগী বা রোগিণী তাঁর চিকিৎসক সম্পর্কে আস্থাশীল হতে পারেন। এই কারণে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসককে মানুষের মন সম্পর্কে (সাইকোলোজি) সম্যক ধারণা রাখতে হয়। অনেক সময় ওষুধের পাশাপাশি সাইকোথেরাপিও ভীষণভাবে প্রয়োজন হয়। কখনও কখনও ওষুধ অনেক ক্ষেত্রেই গৌণ ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়। হোমিওপ্যাথিকে বুঝতে গেলে একটি সাধারণ বিষয়কে মাথায় রাখতে হবে। যদি কোনও সুস্থ স্বাভাবিক ব্যক্তিকে হোমিওপ্যাথিক ওষুধ খাওয়ানো হয়, সেক্ষেত্রে তার শরীরে বেশ কিছু শারীরিক ও মানসিক অসুস্থতার লক্ষণ দেখা দেবে। যেমন—গা ব্যথা, মাথা ব্যথা, হালকা জ্বর, বমি বমি ভাব, কিছু ভালো না লাগা ইত্যাদি  লক্ষণগুলিকে রেকর্ড করা হয়। যাকে হোমিওপ্যাথির  পরিভাষায় ‘ড্রাগ প্রুভিং’ বলা হয়। যে বইয়ে এই সমস্ত লক্ষণাবলি লিপিবদ্ধ করা থাকে তাকে হোমিওপ্যাথিক মেটেরিয়া মেডিকা বলে। সেই সমস্ত লক্ষণাবলি যখন কোনও একজন মানুষ অসুস্থ হলে দেখা যায় তখন তার উপর ভিত্তি করেই ওই রোগীকে কী ওষুধ দেওয়া হবে তা ঠিক করা হয়। 

হোমিওপ্যাথি কীভাবে শরীরে অসুখ নিরাময় করে? 
যাদের রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা কম, তাদের অল্পতেই বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা থাকে। ধরা যাক কোনও ব্যক্তি জ্বরে আক্রান্ত হয়েছেন। তিনি যদি হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা করাতে চান, তাহলে ওই ব্যক্তিকে বেশ কিছু প্রশ্ন করা হয়,রোগ এবং রোগীর সম্পর্কে— জ্বর কখন আসছে, কখন কমছে, জ্বরের সঙ্গে আর কী কী লক্ষণ রয়েছে, মাথা ব্যথা আছে কি না, ঘাম দিয়ে জ্বর ছেড়ে যাচ্ছে কি না ইত্যাদি। এই লক্ষণগুলির সঙ্গে যে ওষুধের লক্ষণাবলির সবচেয়ে বেশি মিল আছে সেটাই সদৃশবিধান মতে, এক্ষেত্রে এই রোগীর ওষুধ হিসেবে ধরা হয়। মূলত ড্রাগ প্রুভিং-এর মাধ্যমে লিপিবদ্ধ লক্ষণগুলির সঙ্গে যে ওষুধটির সবথেকে বেশি সাদৃশ্য আছে সেটাই এক্ষেত্রে তাঁর ওষুধ বলে বিবেচিত হবে। 
হোমিওপ্যাথি ওষুধ শরীর ও মনকে শক্তিশালী করে। ফলে মানুষটি ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে ওঠেন। এক্ষেত্রে হোমিওপ্যাথির সঙ্গে ভ্যাকসিনের অনেকটা সাদৃশ্য আছে। আমরা জানি, ভ্যাকসিন হল একরকম অ্যান্টিজেন, যেটা দিলে শরীরে অ্যান্টিবডি তৈরি হয়। পরবর্তীতে যখন একই ধরনের অ্যান্টিজেন শরীরের মধ্যে প্রবেশ করে সেটা ভাইরাস বা  ব্যাকটেরিয়া হতে পারে, তখন তাদের সঙ্গে লড়াই করে ওই রক্তে থাকা সদৃশ অ্যান্টিবডিগুলো। হোমিওপ্যাথির ক্ষেত্রেও ব্যাপারটি অনেকটা একই রকম। একজন অসুস্থ ব্যক্তিকে এই সদৃশ পদ্ধতিতে হোমিওপ্যাথি ওষুধ খাওয়ানোর পর তার শরীরে অসুস্থতার লক্ষণগুলি ধীরে ধীরে চলে যায়। শুধু তাই নয় ওই রোগীর মধ্যে একটা দীর্ঘস্থায়ী রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি করতেও সাহায্য করে। কিন্তু ভ্যাকসিনের সঙ্গে মৌলিক তফাৎ হল ভ্যাকসিনের তুলনায় হোমিওপ্যাথি ওষুধের ডোজের পরিমাণ অনেকটা কম। তিনটি মূল নীতির উপরে সমগ্র হোমিওপ্যাথির চিকিৎসা পদ্ধতিটা দাঁড়িয়ে আছে। ১) সদৃশ পদ্ধতিতে হোমিওপ্যাথি ওষুধ নির্বাচন। ২) একসঙ্গে একটি মাত্র ওষুধ খাওয়া। ৩) যতটা সম্ভব কম ডোজ দেওয়া।   

হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক কী কী পদ্ধতি মেনে চিকিৎসা করবেন? 
যিনি হোমিওপ্যাথি ডাক্তার একটি নির্দিষ্ট রোগীর জন্য লক্ষণ অনুযায়ী যে ওষুধ প্রয়োজন শুধুমাত্র সেটাই প্রয়োগ করবেন। হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক একই সময়ে মাত্র একটি ওষুধই রোগীকে দেবেন, তার বেশি নয়। এছাড়া তিনি রোগীকে যতটা পারবেন কম ডোজের ওষুধ দেবেন। তবে অনেক সময় দেখা যায়, রোগীর একাধিক শারীরিক অসুস্থতার লক্ষণ রয়েছে। কিন্তু তিনি চিকিৎসকের কাছে সব রোগের লক্ষণ বলতে ভুলে গিয়েছেন। রোগী যে অসুস্থতার কথাগুলি বলতে ভুলে গিয়েছেন, অনেক সময় দেখা যায় সেই লক্ষণগুলিও সেরে যায় হোমিওপ্যাথি ওষুধ খাওয়ার ফলে। এই ঘটনা থেকে বোঝা যায়, একটি ওষুধই একাধিক রোগ সারিয়ে তুলতে পারে। হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকরা প্রায়ই বলে থাকেন ব্যাকটেরিয়া অবশ্যই রোগের কারণ, তবে একমাত্র কারণ নয়। 

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে হোমিওপ্যাথি ওষুধ
হোমিওপ্যাথি ওষুধ খাওয়ার ফলে প্রথমত আপনি কোনও রোগের শিকার হলে তা সেরে যায়। পাশাপাশি বেশকিছু হোমিওপ্যাথি ওষুধ আছে যেগুলো খেলে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়ে। অনেক হোমিওপ্যাথিক ওষুধ গাছগাছড়া থেকে তৈরি হয়। এখন অনেকে অল্পতেই জ্বর, সর্দি, কাশি, টনসিলাইটিস ইত্যাদি একাধিক রোগের শিকার হন। এই ধরনের রোগগুলিকে প্রতিরোধ করার জন্য বেশকিছু ওষুধ রয়েছে, যাকে বলা হয় কনস্টিটিউশনাল মেডিসিন। উদাহরণ হিসেবে ক্যালকেরিয়া কার্ব, সালফার, সাইলেসিয়া,  সোরাইনাম, ব্যাসিলিনাম, টিউবারকুলিনাম ইত্যাদির কথা বলা যায়। এই ধরনের ওষুধগুলি সদৃশ মতে ব্যবহার করলে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা অনেকাংশে বেড়ে যায়। আবার হোমিওপ্যাথি ওষুধ ব্যবহার করে জ্বর, সর্দি, কাশি থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়। 

হোমিওপ্যাথি ওষুধ ব্যবহার করলে কি আয়ুষ্কাল বাড়ে?
আয়ুষ্কালের বিষয়টি শুধুমাত্র হোমিওপ্যাথি ওষুধ ব্যবহারের উপর নির্ভর করে না। আয়ুষ্কাল বাড়ানোর জন্য প্রথমত সুস্থ স্বাভাবিক জীবনযাপনের দরকার। দ্বিতীয়ত, যাদের বংশগত পরম্পরা সূত্রে বড় কোনও রোগের ইতিহাস রয়েছে (সেরিব্রাল অ্যাটাক, হার্ট অ্যাটাক, হাঁপানি, ডায়াবেটিস, বিভিন্ন রকমের ক্যান্সার ইত্যাদি) তাদের সাবধানে থাকা উচিত। কারণ এই রোগগুলি অনেকসময় পরবর্তী প্রজন্মের ক্ষেত্রে দেখা দিতে পারে এবং সেক্ষেত্রে সাধারণ সুস্থ স্বাভাবিক মানুষের তুলনায় তাদের আয়ুষ্কাল স্বল্প হতে পারে। তবে সঠিকভাবে হোমিওপ্যাথি ওষুধ প্রয়োগ করলে জটিল রোগ থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়। হোমিওপ্যাথি ওষুধ ব্যবহারের সঙ্গে পরোক্ষভাবে আয়ুষ্কাল বাড়ার সম্পর্ক তো আছেই। উপরিউক্ত বংশগত রোগগুলো সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার দ্বারা সারিয়ে তুলতে পারলে আয়ুষ্কাল শুধু বেড়ে যাবে তাই নয়, বাকি জীবনের মানোন্নয়ন ঘটবে। 
ত্বকের বয়স ধরে রাখতে কি হোমিওপ্যাথি ওষুধ ব্যবহার করা যেতে পারে?
ত্বকের ঔজ্জ্বল্য বা সৌন্দর্যের জন্য হোমিওপ্যাথি ওষুধের ব্যবহার করা হয় না। তার জন্য প্রয়োজন হেলদি ডায়েটের। এছাড়া পর্যাপ্ত পরিমাণ জল পান করতে হবে। প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় প্রচুর টাটকা শাকসব্জি, টক দই, পর্যাপ্ত পরিমাণ ফল রাখতে হবে। যতটা সম্ভব বাড়ির খাবার খেতে হবে। এড়িয়ে চলতে হবে ফাস্টফুড, জাঙ্কফুড, প্রক্রিয়াজাত খাবার। প্রত্যেকদিন হাঁটাচলা, পারলে যোগব্যায়াম করতে হবে। অতিরিক্ত রাত না জাগা। ধূমপান ও মদ্যপান ত্যাগ করা। একজন সাধারণ মানুষ যদি এই সমস্ত নিয়মগুলি মেনে চলেন তাহলেই তিনি শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকবেন। একজন মানুষ যদি পুরোপুরি সুস্থ থাকেন তাহলেই তার ত্বক, চুল, সমস্ত অঙ্গ প্রত্যঙ্গ সুস্থ থাকবে এবং এই ধরনের একাধিক সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন। 

কোন কোন ক্ষেত্রে হোমিওপ্যাথি ওষুধে রোগ সারে না?
এতক্ষণ ধরে আলোচনা করা হয়েছে হোমিওপ্যাথি ওষুধ আমাদের কী কী উপকার করে সেই সংক্রান্ত বিষয়ে। তবে সব রোগীই যে হোমিওপ্যাথিতে সারবে এমনটা নয়। শুধুমাত্র সারার মতো অবস্থায় আছে এরকম (সার্জিক্যাল কন্ডিশন বাদে) রোগীই সারবে। পাশাপাশি কোনও রোগ যদি সঠিক পরিমাণ খাবার ও পুষ্টিগুণের অভাবে হয় সেটা শুধুমাত্র ওষুধে সারে না। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, কোনও গরিব ঘরের বাচ্চা যে অপুষ্টির শিকার তাকে শুধুমাত্র হোমিওপ্যাথি ওষুধ দিয়ে রোগ সারানো যাবে না। কারণ বাচ্চাটির দরকার পুষ্টিকর খাবার, ওষুধ নয়। 
মাথায় রাখতে হবে ওষুধ কখনওই খাবারের পরিপূরক হতে পারে না। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায়, একটি বাচ্চার পুষ্টিকর খাবার খাওয়া সত্ত্বেও ঠিক মতো গ্রোথ হচ্ছে না বা সহজেই অসুস্থ হয়ে পড়ছে, শীর্ণ চেহারা। সেই বাচ্চাটির জন্য আদর্শ হল কনস্টিটিউশনাল হোমিওপ্যাথি ওষুধ যা পূর্বেই আলোচিত হয়েছে। কারণ পুষ্টিকর খাবার খেলেও অনেক সময় খাবার ঠিকমতো হজম হয় না। সেক্ষেত্রে হোমিওপ্যাথি ওষুধের মাধ্যমে হজমশক্তি বাড়ে। ওষুধ খাওয়ার বেশ কিছুদিনের মধ্যেই এর সুফল পাওয়া যায়।

হোমিওপ্যাথি ওষুধে কি ক্যান্সার সারানো সম্ভব?
ক্যান্সার, এই রোগের নাম শুনলেই আঁতকে ওঠেন অনেকেই। আসলে এই মারণ রোগের চিকিৎসা করতে গিয়ে রীতিমতো হিমশিম খান বহু মানুষ। অনেকে আবার টাকার কথা চিন্তা করেই কিছুটা পিছিয়ে যান। আর যাঁদের টাকা খরচ করে চিকিৎসা করানো সম্ভব তাঁরা অনেক সময় বিদেশে গিয়েও এই রোগের চিকিৎসা করিয়ে থাকেন। কিন্তু, তা অনেকের পক্ষে সম্ভব হয় না। তবে এক্ষেত্রে বলে রাখা ভালো হোমিওপ্যাথি কখনওই সরাসরি ক্যান্সার বা অন্য কোনও রোগের নাম ধরে চিকিৎসা করে না। 
কোনও ব্যক্তি ক্যান্সার, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিস, না ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত তা দেখে হোমিওপ্যাথি ওষুধ নির্বাচন করা হয় না কারণ হোমিওপ্যাথি ওষুধ রোগের নামের উপরে নির্ভর করে নির্বাচন করা হয় না। 
রোগীর সার্বিক লক্ষণাবলীর উপর নির্ভর করে চিকিৎসা করা হয়। তাই প্রথম অবস্থা থেকে সঠিক চিকিৎসা করলে অনেক ক্ষেত্রে ক্যান্সার বা আরও অন্যান্য দূরারোগ্য রোগী দীর্ঘদিন ভালো থাকেন, সম্পূর্ণরূপে সিম্পটম ফ্রি হয়ে যায়, এমনকী কিছু ক্ষেত্রে সেরেও যেতে পারে। আবার অনেক ক্যান্সারের রোগীর শেষ অবস্থায় যন্ত্রণা কমিয়ে রাখার ক্ষেত্রেও হোমিওপ্যাথি একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ফলে অনেক সময় অন্য চিকিৎসাতেও সুফল না পেয়ে আমাদের কাছে দ্বারস্থ হন। দরকার পড়লে হাসপাতালে ভর্তি রেখেও চিকিৎসা করা হয়। 
লেখক: ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হোমিওপ্যাথির সার্জারি বিভাগের প্রধান

31st  December, 2024
খাবার নিয়ে নানা ভুল ধারণা 

খাবার নিয়ে প্রচলিত এমন অনেক ধারণা আছে যা একেবারেই ভুল। কলা খেলে নাকি শ্লেষ্মা হয়। ইউরিক অ্যাসিডে মসুর ডাল নিষিদ্ধ। এসব কি ঠিক? খাবার নিয়ে নানা ভুল ধারণা ভেঙে দিলেন পুষ্টিবিদ স্বাগতা মুখোপাধ্যায়।  বিশদ

01st  January, 2025
কোন খাবারের পর কী খাওয়া উচিত নয়?

ভোজনরসিক বাঙালি খেতে বসলে হুঁশ থাকে না। ভাত-রুটি, ডাল-তরকারি, মাছ-মাংসে রসনা তৃপ্তি হয় বটে, কিন্তু এইসব খাবার কতটা প্রয়োজনীয়? কতটা ক্ষতিকর? আয়ুর্বেদে আছে সব খাবারই ভালো, কিন্তু সংযোগ দোষে তা ক্ষতিকর হয়ে দাঁড়ায়। দেশ, কাল, অগ্নি, কোষ্ঠ, সংস্কার, পরিহার, উপচার, সম্পদ —এইরকম ১৭টি বিরোধ খাদ্য এড়িয়ে চলা দরকার। কোন খাবারের সঙ্গে কোন খাবার খাবেন না? কোন খাবার দিনে খাবেন? কোন ফল কখন খেতে হয়? বিরুদ্ধ খাদ্য কেন খাবেন না? লিখেছেন ডাঃ সুবলকুমার মাইতি।
বিশদ

01st  January, 2025
রহস্য মুক্তি পোস্টমর্টেমে!

শুধুই মৃতদেহ কাটাছেঁড়া নয়, অপরাধীকে চিহ্নিত করতে জরুরি হয়ে পড়ে পারিপার্শ্বিক প্রমাণও। জানাচ্ছেন প্রবীণ ফরেনসিক বিশেষজ্ঞ প্রফেসর ডাঃ অজয় গুপ্ত বিশদ

01st  January, 2025
পোস্টমর্টেম কী

খুনের কিনারা করার জন্য সবথেকে প্রয়োজনীয় যে তথ্য তার সিংহভাগই পোস্টমর্টেম রিপোর্টে থাকে। হত্যার আগে ও সেই মুহূর্তে মনের অবস্থা, আচরণ কেমন ছিল ধর্ষক- হত্যাকারীর? সেটাই অপরাধের চালিকাশক্তি। আর সেই হদিশ মেলে পোস্টমর্টেমে। তদন্তের চাবিকাঠি ফরেনসিক রিপোর্ট। দেশের সাড়া জাগানো ধর্ষণ-প্রতিশোধমূলক 
হত্যার কথা লিখলেন সমৃদ্ধ দত্ত। ফরেনসিক এবং অটোপসি পরীক্ষা কী? খুন, অপঘাত, দুর্ঘটনা, আত্মহত্যা—সবকিছুরই প্রমাণ রয়ে যায় দেহে। খুন কি চাপা দেওয়া যায়? দক্ষ পরীক্ষক-বিশেষজ্ঞরা বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে উদ্ধার করে আনেন নিখুঁত সত্যকে। সেই কাজের ধরণ কেমন? ক্রাইমের আড়ালে থাকে এক অন্য থ্রিলার। ধাপে ধাপে এগন ফরেনসিক এক্সপার্টরা। কীভাবে? সেই রহস্যকথা শোনালেন ফরেনসিক বিশেষজ্ঞ ডাঃ অজয় গুপ্ত। 
বিশদ

01st  January, 2025
গয়া কেন 
মুক্তিতীর্থ?

গয়াকে কেউ বলে তীর্থ, কেউ বলে ক্ষেত্র, কারও কাছে পরিচিত ধাম নামে। ইতিহাস-কিংবদন্তি-লোকথায় জড়িয়ে আছে গয়া। শুধু তীর্থই নয় পর্যটনেও গয়া প্রসিদ্ধ। শহরটির উত্থান ভৌগোলিকতাকেও হার মানায় পুরাণের রোমাঞ্চকর কাহিনি। এখানেই গয়াসুর বধ হয়। এখানেই আছে প্রাচীন অক্ষয়বট, বিষ্ণুপাদপদ্ম। এমন কোনও মহাপুরুষ নেই যিনি এখানে আসেননি। আছে রহস্যময় গদাধর শিলা আর প্রেতশিলা! মৃত‌্যুর পর মানুষের আত্মার ঠিকানা স্থির হয় এখানেই। মৃতের কল্যাণে আছে নানা বিধিব্যবস্থা। তবে সবকিছুকেই ছাড়িয়ে যায় গয়ার নানা মিথ। কেন এটি মুক্তিতীর্থ? অজানা, রহস্যময় গয়ার কথা লিখেছেন ভাস্কর বন্দ্যোপাধ্যায়।
বিশদ

01st  January, 2025
ব্লু জোনের শতায়ু ডায়েট
সঞ্চিতা চট্টোপাধ্যায়

নাম, যশ, অর্থ, ক্ষমতাশীল ব্যক্তির সঙ্গে যোগাযোগ এবং সুস্বাস্থ্য— তাহলে আপনি অবশ্যই ঈশ্বরের কাছ থেকে বরদান হিসেবে সুস্বাস্থ্যই বেছে নিতে চাইবেন! কারণ সুস্বাস্থ্য বজায় থাকলে যে কেউ বাকি সৌভাগ্য অর্জন করে নিতে পারেন। আর ভগ্নস্বাস্থ্য হলে বাকি সব সৌভাগ্য অধরা থাকতে বাধ্য! বিশদ

31st  December, 2024
দীর্ঘ জীবনের দাওয়াই 
সিম্পল লিভিং হাই থিংকিং
ডাঃ সুকুমার মুখোপাধ্যায়

৮৯ বছর বয়স হল। পাঁচ দশকেরও বেশি সময় ধরে রোগী দেখছি। এতদিন কেটে গেল সারা জীবনই কি স্বাস্থ্য অটুট থেকেছে? তা নয়। একবার হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলাম। জোর ইনফ্লুয়েঞ্জা হয়েছিল। সেই একবারই! বরাবর যতখানি স্বাস্থ্যের প্রতি খেয়াল রাখা সম্ভব, করেছি। তাতে কর্মবিরতি হয়নি। বিশদ

31st  December, 2024
আয়ু বাড়ানোর ডায়েট
শতভিষা বসু

প্রতিটি জাতির আলাদা আলাদা গড় আয়ু আছে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায় আয়ুষ্কাল মোটামুটি ৭০ বছর। ২৫ বছর আগে যা ছিল ৬২! আবার একজন মার্কিনির আয়ু প্রায় ৮০ বছর! ভারত বা বিদেশ— এতখানি আয়ুবৃদ্ধির পিছনে চিকিত্‍সাশাস্ত্রের উন্নতির যথেষ্ট হাত রয়েছে। বিশদ

31st  December, 2024
সুস্থভাবে দীর্ঘায়ু হতে কীভাবে 
সাহায্য করে যোগব্যায়াম
পরিতোষকুমার হাজরা

সারা বিশ্ব মেনে নিয়েছে যোগব্যায়ামের অপরিসীম গুণের কথা। ২০১৫ সাল থেকে প্রতি বছর ২১ জুন বিশ্বযোগ দিবস হিসাবে পালিত হচ্ছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO), ভারত সরকার ও রাজ্য সরকার যোগ ও নেচারোপ্যাথি সিস্টেম অব মেডিসিন অ্যাক্ট ২০১০ তৈরি করেছে। বিশদ

31st  December, 2024
সুস্থ দীর্ঘজীবনের 
জন্য কী কী করবেন?

মৃত্যু জীবনের অন্তিম পরিণতি, এটি জানার পরও বলতে হয়—প্রথমত এই সুন্দর পৃথিবী, ভালোবাসা, আনন্দ আর সম্পর্কের মধুর স্মৃতি ছেড়ে যেন মন বিশ্ব ছেড়ে যেতে চায় না। দ্বিতীয়ত, নশ্বর দেহ থেকে প্রাণবায়ু বেরিয়ে যাক, কিন্তু আমাদের কৃতকর্ম যেন মানুষের মনে বেঁচে থাকে, একেই বলে মরে বেঁচে থাকা, অমরত্ব। কিন্তু দেহের কোনও অমরত্ব নেই। জীবনযাত্রা ও চিকিৎসা ব্যবস্থার সুষ্ঠু সমন্বয় গড়তে পারলে নীরোগ ও বলিষ্ঠ দেহ নিয়ে দীর্ঘকাল বাঁচা যায়। দীর্ঘজীবনের উপায় জানালেন ডাঃ সুকুমার মুখোপাধ্যায়, আয়ুর্বেদ চিকিৎসক ডাঃ সুবলকুমার মাইতি, ডাঃ রামকৃষ্ণ ঘোষ, যোগবিশারদ পরিতোষকুমার হাজরা, পুষ্টিবিদ শতভিষা বসু। ব্লু জোন-এর শতায়ু মানুষদের আশ্চর্য জীবনযাত্রার কথা শোনালেন সঞ্চিতা চট্টোপাধ্যায়।
বিশদ

31st  December, 2024
জাতিস্মর কারা হয়?
তাঁরা কেন রহস্যময়?

জাতিস্মর কারা হয়? এখানেই যত বিস্ময়! এদের পূর্বজন্মের কথা মনে পড়ে। তেমনই তাদের কীভাবে মৃত্যু হয়েছিল সেই বিবরণও দেয়। একমাত্র তারাই মৃত্যুর অভিজ্ঞতা কিংবা স্মৃতির প্রত্যক্ষ বিবরণ দেওয়ার অধিকারী। জাতিস্মরদের নিয়ে যখনই গবেষকরা রিসার্চ করেন, তখনই প্রশ্ন করা হয়েছে মৃত্যু কীভাবে হল? তাঁর পরিবার-পরিজন-প্রতিবেশি-বন্ধু কেমন ছিল? মানুষ মৃত্যুর আগে পর্যন্ত জানতে পারে না যে, ঠিক মৃত্যুর মুহূর্তটি কেমন হবে! কীভাবে পলকের মধ্যে মৃত্যু এসে জীবনকে স্তব্ধ করে দেয়! তখন কেমন বোধ হয়? মৃত্যুকে কেমন দেখেছে সে? এটাই যুগ যুগ ধরে জানতে চায় নশ্বর মানুষ! এর উত্তর জানে জাতিস্মররাই। কিন্তু সত্যিই কি উত্তর মেলে? এই চির রহস্যের কথা শোনালেন সমৃদ্ধ দত্ত।
বিশদ

30th  December, 2024
মৃত্যু কি আগাম
ইঙ্গিত দেয়?

স্বামী বিবেকানন্দ বলে গেছেন, মৃত্যু চিন্তা ভালো। কারণ এই জগৎ কতটা মিথ্যা সেটা বোঝার জন্য। তবে মৃত্যুভয় ভালো নয়। জগতের বড় বিস্ময় মৃত্যু। মৃত্যুকালে মানুষের শুদ্ধ চেতনাকে আচ্ছন্ন করে দেয় অন্ধকার। সাধক-যোগীরা সেই অন্ধকারকে কাটাতে পারেন। বীরের মতো দেহ ছেড়েছেন বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী, রাম ঠাকুর, বালানন্দ ব্রহ্মচারি, নিগমানন্দ ঠাকুর, পরমহংস যোগানন্দ স্বামী, দুর্গাপুরী মাতাজি। মৃত্যুযোগ যাঁরা অভ্যাস করেন তাঁরাই নিজের মৃত্যুকালটি জানতে পারেন। সাধারণ মানুষ কীভাবে বুঝবেন মৃত্যুকাল আসন্ন? মৃত্যুকালে মানুষের মুখ কেন খোলা থাকে? শাস্ত্রে আছে, কারও যদি মনে হয় সূর্যের তেজ কমে আসছে, তাহলে তার আয়ু বেশিদিন নেই। রয়েছে আরও কিছু পূর্ব লক্ষণ। মৃত্যুর পূর্বে মানুষ নানারকম স্বপ্ন দেখেন, কী সেই স্বপ্ন? লিখেছেন সোমব্রত সরকার।
বিশদ

07th  October, 2024
আত্মার উপস্থিতি কীভাবে
অনুভব করা যায়?

আত্মার অস্তিত্ব নিয়ে সারা বিশ্বজুড়ে অনেক কথা শোনা যায়। আশ্চর্যের বিষয়, মহাপুরুষ থেকে সাধারণ মানুষও আত্মার উপস্থিতি বুঝতে পারেন। আচার্য শঙ্করাচার্য থেকে শ্রীরামকৃষ্ণ, আবার রাম ঠাকুর থেকে নিগমানন্দ সরস্বতী এমনকী বিশ্বের তাবড় মনীষীরাও স্বীকার করেন আত্মার অস্তিত্ব। জীবন ফুরিয়ে গেলেই তা শেষ হয়ে যায় না। এ বিষয়ে গীতা থেকে ভারতীয় অধ্যাত্মশাস্ত্র কী বলে? প্ল্যানচেটে অাত্মা আনা সম্ভব। কলকাতায় এক সময় এটি জনপ্রিয় ছিল। কিন্তু আত্মারা কখনও স্বইচ্ছায় আসেন তাঁর প্রিয়জনের কাছে! তাঁদের সুখ-দুঃখের সাথী হন। কোন পরিস্থিতিতে আত্মারা আসেন? কীভাবে বুঝবেন তাঁদের উপস্থিতি? কী সহায়তা করেন তাঁরা? লিখেছেন সোমব্রত সরকার। 
বিশদ

07th  October, 2024
অপদেবতা কি ক্ষতি করে?

অপদেবতা মানুষের ক্ষতি না উপকার করে? লিখেছেন অগ্নিশ্বর সরকার। বিশদ

07th  October, 2024

Pages: 12345

একনজরে
ছাত্রছাত্রীদের ইংরেজিতে শান দিতে একদিনের কর্মশালা আয়োজন করল উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ। মঙ্গলবার এই কর্মশালায় ৬০টি স্কুলের মোট ৩০০ জন ছাত্রছাত্রী যোগ দেয়। এই কর্মশালায় পড়ুয়াদের ব্যাকরণ, শব্দভাণ্ডার এবং বাক্য গঠনের শুদ্ধতার উপরে জোর দেওয়া হয়েছে। ...

লিবারেল পার্টির দলনেতা ও কানাডার প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দেওয়ার কথা জানিয়েছেন জাস্টিন ট্রুডো। শাসক দলের নেতা ও পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী পদের দৌড়ে উঠে এসেছে এক ভারতীয় বংশোদ্ভূতর নামও। তিনি পরিবহণ মন্ত্রী অনিতা আনন্দ। তামিল পরিবারে জন্ম অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের এই কৃতী প্রাক্তনীর। ...

২০১৮ সালে কেপটাউনে টেস্ট অভিষেক যশপ্রীত বুমরাহর। আর এই ফরম্যাটে কেরিয়ারের শুরু থেকেই চোট-আঘাত তাঁর সঙ্গী। আসলে বুমবুমের বোলিং অ্যাকশনই এমন যে চোট পাওয়ার আশঙ্কা থাকে ...

ডাকাতদের বিরুদ্ধে বড়সড় সাফল্য পেল বিহার পুলিস। মঙ্গলবার ভোররাতে গুলির লড়াইয়ে মৃত্যু হয়েছে দুই ডাকাতের। পাটনা জেলার ফুলবাড়ি শরিফের হিন্দুনির ঘটনা। এক ডাকাতকে গ্রেপ্তারও করেছে পুলিস। গুলির লড়াইয়ে জখম হয়েছেন পুলিসের এক সাব-ইনসপেক্টর। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কাজকর্মের ক্ষেত্রে ও ঘরে বাইরে বাধা থাকবে। কারও প্ররোচনায় যে কোনও সিদ্ধান্ত গ্রহণে সতর্ক হন।  ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১০২৫: সোমনাথ মন্দির ধ্বংস করলেন সুলতান মামুদ
১৩২৪:  ভেনিসিয় পর্যটক ও বনিক মার্কো পোলোর মৃত্যু
১৬৪২: বিজ্ঞানী গ্যালিলিওর মৃত্যু
১৮০৬: ব্রিটেন উত্তমাশা অন্তরীপ দখল করে নেয়
১৮৬৭: আফ্রিকান আমেরিকানরা ভোটাধিকার লাভ করে
১৮৮৪: সমাজ সংস্কারক ব্রহ্মানন্দ কেশবচন্দ্র সেনের মৃত্যু
১৯০৯: সাহিত্যিক আশাপূর্ণা দেবীর জন্ম
১৯২৬: বাদশা হোসেন বহিষ্কার। ইবনে সাউদ হেজাজের নতুন বাদশা। দেশের (হেজাজ) নাম পরিবর্তন করে সৌদি আরব করা হয়।
১৯২৬:  কিংবদন্তি ধ্রুপদী নৃত্যশিল্পী তথা ওড়িশি নৃত্যের জন্মদাতা কেলুচরণ মহাপাত্রের জন্ম 
১৯৩৫: প্রবাদপ্রতিম অভিনেত্রী সুপ্রিয়া দেবীর জন্ম
১৯৩৫: মার্কিন গায়ক এলভিস প্রেসলির জন্ম
১৯৩৯: অভিনেত্রী নন্দার জন্ম
১৯৪১: ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘের প্রতিষ্ঠাতা স্বামী প্রণবানন্দের প্রয়াণ
১৯৪২: ইংরেজ পদার্থবিদ স্টিফেন হকিংয়ের জন্ম
১৯৫৭: অভিনেত্রী নাফিসা আলির জন্ম
১৯৬৩: প্রথমবারের মতো লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চির বিখ্যাত পেইন্টিং ‘মোনালিসা’ আমেরিকার ন্যাশনাল গ্যালারী অব আর্টে প্রদর্শন
১৯৬৫: অভিনেতা দেবশঙ্কর হালদারের জন্ম
১৯৬৬: বিশিষ্ট চলচ্চিত্র প্রযোজক ও পরিচালক বিমল রায়ের মৃত্যু
১৯৮৪: প্রথম ভারতীয় মহিলা পাইলট সুষমা মুখোপাধ্যায়ের মৃত্যু
১৯৯০: অভিনেত্রী নুসরত জাহানের জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৪.৯৭ টাকা ৮৬.৭১ টাকা
পাউন্ড ১০৫.৭০ টাকা ১০৯.৪৩ টাকা
ইউরো ৮৭.৫৩ টাকা ৯০.৮৯ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৭,৪০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৭,৭৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭৩,৯০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৯,৮৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৯,৯৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৪ পৌষ, ১৪৩১, বুধবার, ৮ জানুয়ারি ২০২৫। নবমী ২০/৮ দিবা ২/২৬। অশ্বিনী নক্ষত্র ২৫/১৮ দিবা ৪/৩০। সূর্যোদয় ৬/২২/৩৩, সূর্যাস্ত ৫/৪/৫। অমৃতযোগ দিবা ৭/৬ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৯ গতে ৮/৩২ মধ্যে পুনঃ ১০/৪০ গতে ১২/৪৮ মধ্যে। রাত্রি ৫/৫৮ গতে ৬/৫১ মধ্যে পুনঃ ৮/৩৮ গতে ৩/৪৩ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৭/৬ গতে ৭/৪৯ মধ্যে পুনঃ ১/৩১ গতে ৩/৪০ মধ্যে। বারবেলা ৯/২ গতে ১০/২৩ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৩ গতে ১/৩ মধ্যে। কালরাত্রি ৩/২ গতে ৪/৪২ মধ্যে।
২৩ পৌষ, ১৪৩১, বুধবার, ৮ জানুয়ারি ২০২৫। নবমী দিবা ২/২। অশ্বিনী নক্ষত্র অপরাহ্ন ৪/৩৬। সূর্যোদয় ৬/২৫, সূর্যাস্ত ৫/৪। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৯ মধ্যে ও ১০/১ গতে ১১/২৮ মধ্যে ও ৩/৭ গতে ৪/৩০ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/১১ গতে ৮/৫৭ মধ্যে ও ২/১ গতে ৬/২৫ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ১/৪৩ গতে ৩/৭ মধ্যে এবং রাত্রি ৮/৫৭  গতে ১০/৩২ মধ্যে। কালবেলা ৯/৫ গতে ১০/২৪ মধ্যে ও ১১/৪৪ গতে ১/৪ মধ্যে। কালরাত্রি ৩/৫ গতে ৪/৪৫ মধ্যে। 
৭ রজব।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
ভারতের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি প্রয়াত প্রণব মুখোপাধ্যায়কে শ্রদ্ধা জানাতে দিল্লিতে একটি স্মারক প্রতিষ্ঠার অনুমোদন কেন্দ্রের

07-01-2025 - 10:27:00 PM

 মানুষ কংগ্রেসের প্রতি উৎসাহ দেখাচ্ছেন: কংগ্রেস নেতা সন্দীপ দীক্ষিত

07-01-2025 - 10:00:00 PM

গুজরাতে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিলেন মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল

07-01-2025 - 09:23:00 PM

গুজরাতে একাধিক নতুন সেতু নির্মাণের জন্য ৭৭৯ কোটি টাকা অনুমোদন করলেন মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল

07-01-2025 - 08:59:00 PM

আগামী কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই আলিপুরদুয়ার, কালিম্পং ও জলপাইগুড়িতে বৃষ্টির সম্ভাবনা

07-01-2025 - 08:34:00 PM

পূর্ণকুম্ভ ২০২৫: প্রয়াগরাজে মাউন্টেড পুলিসের জন্য ৩৫ লক্ষ টাকা দিয়ে ৫টি ঘোড়া কিনল যোগী সরকার

07-01-2025 - 08:24:00 PM