পরিবারের কোনও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির স্বাস্থ্য সমস্যায় বিশেষ সতর্কতা প্রয়োজন। পেশাদারি কাজকর্মে হঠাৎ বাধা আসতে পারে। ... বিশদ
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে ভারতের গ্রুপেই রয়েছে পাকিস্তান, নিউজিল্যান্ড ও বাংলাদেশ। নিজেদের সবক’টি ম্যাচই দুবাইতে খেলবে ‘মেন ইন ব্লু’। ইতিমধ্যেই চুলচেরা বিশ্লেষণ সারা বিশেষজ্ঞদের। দুই কিউই স্পিনার মিচেল স্যান্টনার ও ব্রেসওয়েলের দিকে নজর রয়েছে তাঁদের। পাকিস্তানের পেস ব্যাটারি বরাবরই শক্তিশালী। শাহিন আফ্রিদি, হ্যারিস রউফরা পুরনো বলে রিভার্স সুইং করাতে চোস্ত। অর্থাৎ, শ্রেয়সকে চ্যালেঞ্জ ছুড়তে তৈরি তাঁরা। বাঁ হাতি বোলারদের বিরুদ্ধে তারকা ব্যাটার অবশ্য বেশ সফল। ২৯ টি ইনিংসে ৪৩২ রান সংগ্রহ করেছেন তিনি। পাশাপাশি ডান হাতি বোলারের বিরুদ্ধে পরিসংখ্যান বেশ আকর্ষণীয়। দেখা যাচ্ছে, ২৫ টি ইনিংসে ২৯০ রান রয়েছে তার। একদিনের ক্রিকেটে ৬৩ ম্যাচে শ্রেয়সের সংগ্রহ ২৪৮০ রান। কুড়িটি হাফ সেঞ্চুরির পাশাপাশি তাঁর শতরানের সংখ্যা ৫। সেট হয়ে গেলে লম্বা ইনিংস খেলার ক্ষমতা ধরেন শ্রেয়স। আক্রমণাত্মক ব্যাটার। স্ট্রোক খেলতে পছন্দ করেন। পাশাপাশি উইকেটে সেট হয়ে যাওয়ার পর শাফল করতেও দেখা গিয়েছে তাঁকে। অহেতুক তাড়াহুড়ো না করলে দুবাইয়ের অপেক্ষাকৃত শুকনো পিচে সফল হতেই পারেন তিনি। আসলে বিরাট কোহলি গত ম্যাচে রান পেলেও সেরা ছন্দে নেই। টপ অর্ডার ব্যর্থ হলে ইনিংসে হাল ধরার লোকের প্রয়োজন। কঠিন সময়ে বাইশ গজে তাঁবু গেড়ে ভিত গড়ার কাজ করতে পারেন মুম্বইকর। মনে রাখতে হবে, রাহুল দ্রাবিড় কিন্তু ভুল লোকের উপর বাজি ধরেন না।