কাজকর্মের ক্ষেত্রে ও ঘরে বাইরে বাধা থাকবে। কারও প্ররোচনায় যে কোনও সিদ্ধান্ত গ্রহণে সতর্ক হন। ... বিশদ
এমন পরিস্থিতিতে প্রচণ্ড ক্ষুব্ধ ইস্ট বেঙ্গল টিম ম্যানেজমেন্ট। ক্ষোভ উগরে দিলেন শীর্ষকর্তা দেবব্রত সরকার। তাঁর মন্তব্য, ‘আমরা অত্যন্ত হতাশ। সূচি অনুযায়ী ম্যাচ হলে হাতে সময় খুব কম। অথচ টিকিট, হোটেল কিছুই কনফার্ম নয়। এভাবে চলতে পারে না।’ একইসঙ্গে মোহন বাগানকে বিঁধতে ছাড়েননি তিনি। দেবব্রত বলেন, ‘প্রায় একমাস আগেই পুলিস নিরাপত্তার সমস্যার কথা জানায়। হাতে এত সময় পেলেও সমস্যা সমাধানে ব্যর্থ আয়োজক দল।’ একইসঙ্গে চক্রান্তের অভিযোগ এনে তাঁর মন্তব্য, ‘হয়তো প্রতিপক্ষ সবই জানে। চাপে ফেলার জন্য শেষ মুহূর্তে আমাদের জানানো হবে।’ গত আইএসএলে-ও এমন পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়েছিল ইস্ট বেঙ্গল। সেবার পুজোর মরসুমে বাধ্য হয়ে বদলাতে হয় হোম ম্যাচের ভেন্যু। ভুবনেশ্বরে গোয়ার বিরুদ্ধে খেলতে নামে কুয়াদ্রাতের দল। সেই উদাহরণ তুলে ধরে সুর ছড়াচ্ছে ইস্ট বেঙ্গল। ফ্লাইটের টিকিটের দাম চড়া। পাল্লা দিয়ে বাড়ছে হোটেল খরচ। লাল-হলুদ কর্তার প্রশ্ন, ‘সদস্য, সমর্থকদের ভোগান্তির দায় নেবে কে?’