কাজকর্মের ক্ষেত্রে ও ঘরে বাইরে বাধা থাকবে। কারও প্ররোচনায় যে কোনও সিদ্ধান্ত গ্রহণে সতর্ক হন। ... বিশদ
তাৎপর্যের হল, বারবার পিঠের চোটই ভুগিয়েছে তাঁকে। কখনও আবার কোমরের সমস্যাও ছিটকে দিয়েছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে। অতীতে যখনই চোট পেয়েছেন ডানহাতি পেসার, তখনই সুস্থ হয়ে মাঠে ফিরতে সময় লেগেছে তাঁর। ২০১৮ সালে যেমন বুড়ো আঙুলের চোটের জন্য তিন সপ্তাহ থাকতে হয়েছিল বাইরে। পরের বছর ক্যারিবিয়ানে পাওয়া লোয়ার-ব্যাক স্ট্রেস ফ্র্যাকচার বা কোমরের চোট তিন মাসের জন্য বসিয়ে দেয়। ২০২২ সালের আগস্টে ফের মাথাচাড়া দেয় পিঠের চোট। ২০২৩ সালের গোড়ায় অস্ত্রোপচারও হয় তাঁর। চার মাস রিহ্যাবের পর ফেরেন তিনি। সব মিলিয়ে প্রায় বছরখানেক খেলতে পারেননি বুমরাহ।
৩১ বছর বয়সি অবশ্য চোটের পর প্রতিবারই ফিরেছেন আরও পরিণত বোলার হিসেবে। তবে ডনের দেশে তাঁকে ভোগায় অতিরিক্ত ওয়ার্কলোডও। তিনি একাই কার্যত লড়াইয়ে রেখেছিলেন টিম ইন্ডিয়াকে। কিন্তু সিরিজের শেষ দিনেই বল করার মতো অবস্থায় ছিলেন না।