সন্তানের তীক্ষ্ণ বাক্য ও উদ্ধত আচরণে মনঃকষ্টের যোগ। কর্ম নিয়ে জটিলতার অবসান। অর্থকড়ি দিক অনুকূল। ... বিশদ
পুলিস জানিয়েছে, লাঘোসা গ্রামের আজগর আলিরা চার ভাই। চাষাবাদই তাদের প্রধান জীবিকা। পৈতৃক জমির ভাগবাটোয়ারাকে কেন্দ্র করে এক ভাই নাজিম শেখের সঙ্গে আজগরের বহুদিন ধরে ঝগড়া চলছে। এনিয়ে আগেও হাতাহাতি হয়েছে। রবিবার সন্ধ্যায় স্থানীয় পঞ্চায়েতস্তরে বিষয়টির মীমাংসা হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু অভিযোগ, রবিবার রাতে আজগর নাজিমের বাড়িতে লক্ষ্য করে বোমাবাজি শুরু করে। সেসময় নাজিম বাড়ি ছিলেন না। বিকট শব্দে বোমা ফাটার সঙ্গে সঙ্গে তাঁর স্ত্রী কোনওরকমে পালিয়ে বাঁচেন। এলোপাথাড়ি বোমাবাজিতে ঘরের জিনিসপত্র ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে। খবর পেয়ে লাভপুর থানার বিশাল পুলিসবাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
পুলিস আজগর আলিকে আটক করলেও এলাকায় চাপা উত্তেজনা রয়েছে। নতুন করে যাতে অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে, সেজন্য এলাকায় পুলিসি টহল জারি আছে। পুলিসের একটি সূত্রের খবর, শাসকদলের স্থানীয় এক নেতা বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে। লাভপুর থানার এক আধিকারিক বলেন, সামান্য গ্রাম্য বিপদে যেভাবে বোমাবাজি হয়েছে, তা প্রশাসন ভালোভাবে দেখছে না। তবে আক্রান্তের পরিবার যদি অভিযোগ দায়ের না করে, তাহলে পুলিস স্বতঃপ্রণোদিত মামলা রুজু করে অভিযুক্তের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।