কাজকর্মের ক্ষেত্রে ও ঘরে বাইরে বাধা থাকবে। কারও প্ররোচনায় যে কোনও সিদ্ধান্ত গ্রহণে সতর্ক হন। ... বিশদ
তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি কাজি কোচন বলেন, বাংলার বাড়ি প্রকল্পে সদ্য উপভোক্তাদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠিয়েছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর নীতি, আদর্শ মেনে সেই সরকারি টাকায় যোগ্য প্রাপকরা বাড়ি বানাবেন। এই পরিস্থিতিতে দুষ্কৃতীরা উপভোক্তাদের ভয় বা প্রলোভন দেখিয়ে যাতে টাকা আদায় করতে না পারে সেইজন্য দলের তরফে সচেতনতা মাইকিং করা হচ্ছে।
বিজেপির আরামবাগ সাংগঠনিক জেলা সভাপতি বিমান ঘোষ বলেন, এমনিতেই আবাসের ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকার বরাদ্দে পাকা বাড়ি তৈরি করা কঠিন। তারমধ্যে আবার উপভোক্তাদের তৃণমূল নেতাদের কমিশন দিতে হচ্ছে। তিরোলে তৃণমূলের অন্য গোষ্ঠী কমিশন পাচ্ছে না বলে মাইকিং করছে। এতে প্রাপকরা বিপাকে পড়ছেন। তৃণমূল অবশ্য বিজেপির অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
উল্লেখ্য, বাংলার বাড়ি প্রকল্পে পাকা ঘর তৈরি করার জন্য প্রশাসনের তরফে প্রথম কিস্তির ৬০ হাজার করে টাকা দেওয়া হচ্ছে। সেই কিস্তির টাকা থেকে কমিশন চাওয়ার অভিযোগ উঠেছে। একইসঙ্গে বিজেপির বিরুদ্ধেও সম্প্রতি খানাকুলে টাকা চাওয়ার অভিযোগ ওঠে। যদিও দুই দলই তা অস্বীকার করেছে। এই আবহে আরামবাগের তিরোলে তৃণমূলের তরফে কমিশন না দেওয়ার জন্য সচেতনতামূলক মাইকিং নিয়ে রাজনৈতিক মহলে চর্চা শুরু হয়েছে। -নিজস্ব চিত্র