কাজকর্মের ক্ষেত্রে ও ঘরে বাইরে বাধা থাকবে। কারও প্ররোচনায় যে কোনও সিদ্ধান্ত গ্রহণে সতর্ক হন। ... বিশদ
হিলি কৃষিদপ্তরের আধিকারিক আকাশ সাহা বলেন, হিলিতে আগে গাঁদাফুলের চাষ হতো না। তবে এখন ধীরে ধীরে চাষ হচ্ছে। হিলি, বিনশিরার কৃষকরা চাষ করে বেশ লাভজনক হচ্ছে। আগামীতে চাষ বৃদ্ধি করতে আমরা লক্ষ্য নিয়েছি। গাঁদা ফুল চাষে ভালো লাভ হওয়ায় চাষিরা উৎসাহ পাচ্ছেন।
সব্জি চাষ ছেড়ে ইসমাইলপুরের কৃষক অভিজিৎ পাল এখন গাঁদা ফুলের চাষ করছেন। তাঁর কথায়, সারাবছর ফুল চাষ করছি। ভালো লাভ হচ্ছে। আমি দুই বিঘাতে ফুল চাষ করছি।
কৃষিদপ্তর বলছে, এক বিঘাতে ফুল চাষ করলে এক মরশুমে ৪০-৫০ হাজার টাকা আয় করা সম্ভব। ওই পরিমাণ ফুল উৎপাদনের জন্য খরচ হয় মাত্র ১০ হাজার টাকা। চারা কৃষ্ণনগর থেকে নিয়ে আসায় খরচ বেশি বলে কৃষকদের দাবি। আগামীতে এখানেই ফুলের চারা তৈরির চিন্তা ভাবনা শুরু করেছেন চাষিরা। কৃষকদের জমি থেকে ফুল বিক্রি হচ্ছে। তাছাড়া গাঁদা ফুলের মালা গেঁথেও অনেক মহিলা নিজ নিজ সংসারের হাল ধরেছেন। খুচরা ও পাইকারি দরে অনেকেই সেই মালা বা ফুল বিক্রি করেন। অভিজিত্ বলেন, ২০ টাকা কেজি দরে গাঁদা ফুল বিক্রি হচ্ছে। দাম কম হলেও মানুষের কাছে এই ফুলের চাহিদা থাকায় গাঁদা চাষ করে লাভের মুখ দেখছেন কৃষকরা।