কাজকর্মের ক্ষেত্রে ও ঘরে বাইরে বাধা থাকবে। কারও প্ররোচনায় যে কোনও সিদ্ধান্ত গ্রহণে সতর্ক হন। ... বিশদ
স্থানীয় বাসিন্দা সঞ্জয় হালদার করেন, নিয়মিত এভাবে মাটি তুলে নেওয়া হলে বন্যার পাশাপাশি এলাকার ভাঙন সমস্যা বাড়বে। আমরা এর আগেও এই মাটি কাটা বন্ধের উদ্যোগ নিয়েছিলাম। সেসময় কিছুদিন মাটি কাটা বন্ধ ছিল। সম্প্রতি কুয়াশা ও শীতের কারণে মানুষ সকালে ঘুম থেকে উঠতে পারছে না। সেই সুযোগ কাজে লাগাচ্ছে মাটি মাফিয়ারা। ভোরের অন্ধকারে মাটি পাচার করছে তারা। তবে এই মাটি কাটা বন্ধ না হলে পরবর্তীতে এলাকার মানুষ ভুক্তভোগী হবে।
লক্ষ্মীপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান পিঙ্কি হালদার বলেন, গঙ্গার কিনারা থেকে মাটি কাটার ঘটনাটি অত্যন্ত জটিল। বিষয়টি জানতে পেরে স্থানীয় থানা এবং ব্লকে সবিস্তারে জানিয়েছি। তবে এভাবে মাটি কাটা অন্যায়। কেননা ওই এলাকার পাশেই বেশকিছু ভাঙন পীড়িত পরিবার বসবাস করছে। এভাবে মাটি কাটা হলে পরবর্তীতে তাদের সমস্যা হবে। বিষয়টি প্রশাসনকে জানাচ্ছি। ভাঙন কবলিত বাসিন্দা অজিত মণ্ডল বলেন, সরকারি পাট্টা পাওয়ার পর কিছুদিন হল আমরা এলাকায় বসবাস শুরু করেছি। কিন্তু এই এলাকায় কতদিন থাকতে পারব তা নিশ্চিত করে বলতে পারছি না। গভীর রাত থেকে ট্রাক্টর চলাচল শুরু করছে। ব্যাপক হারে মাটি কাটা হচ্ছে। যা ভবিষ্যতে আবার ভাঙন সমস্যা তৈরি করতে পারে।
কালিয়াচক-৩ ব্লক ভূমি সংস্কার আধিকারিক রাহুল দেবকে এনিয়ে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি ফোন তোলেননি। মেসেজ করা হলেও উত্তর দেননি। কালিয়াচক-৩ বিডিও সুকান্ত শিকদার বলেন, বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। নিজস্ব চিত্র