কাজকর্মের ক্ষেত্রে ও ঘরে বাইরে বাধা থাকবে। কারও প্ররোচনায় যে কোনও সিদ্ধান্ত গ্রহণে সতর্ক হন। ... বিশদ
২০১৫ সালে ছিটমহল বিনিময় হওয়ার পর সাবেক ছিটমহলের জমি জরিপ করে ভূমি ও ভূমি সংস্কার দপ্তর। তারপর বাসিন্দাদের জমির খসড়া খতিয়ান দেওয়া হয়। অভিযোগ, জমি জরিপের পর যে খসড়া খতিয়ান ২০১৮ সালে দেওয়া হয়েছে তা ভুলে ভরা। অনেক বাসিন্দার যে পরিমাণ জমি জরিপ হয়েছিল, সেটা খতিয়ানে ওঠেনি। অনেকের বেশি জমি উঠেছে। এনিয়ে বারবার আবেদন করেও ভূমি ও ভূমি সংস্কার দপ্তর পদক্ষেপ নেয়নি। এদিন প্রাক্তন মন্ত্রীকে নিয়ে মহকুমা শাসকের দ্বারস্থ হয়েছেন বাসিন্দারা।
এদিন সাবেক ছিটমহলের বাসিন্দা জ্ঞানেন্দ্রনাথ বর্মন, বলেনচন্দ্র রায়, নিরঞ্জন বর্মন বলেন, ভুলে ভরা খতিয়ান সমাধানে আমরা এলাকায় জরিপ করার দাবি জানিয়েছিলাম। কিন্তু ভূমি সংস্কার দপ্তর আশ্বাস দিয়েই ছেড়ে দিয়েছে। অনেকেই নিজের জমি চিকিৎসা ও মেয়ের বিয়ের জন্য বিক্রি করতে চাইলেও তা পারছেন না। একইসঙ্গে দিল্লি সহ ভিনরাজ্যে কাজে যাওয়া পরিযায়ী শ্রমিকদের হেনস্তার মুখে পড়তে হচ্ছে। তাদের কাছে জমির কাগজ দেখতে চাইছেন। এনিয়েই আমরা মহকুমা শাসককে স্বারকলিপি দিলাম। আমাদের সঙ্গে প্রাক্তন মন্ত্রীও ছিল। হিতেনবাবু বলেন, মহকুমা শাসককে ভিনরাজ্যে গিয়ে পরিযায়ী শ্রমিকদের হেনস্তা হওয়ার বিষয়টিও জানানো হয়েছে। উনি সেটা জেলাশাসকের মাধ্যমে রাজ্যে জানানোর আশ্বাস দিয়েছেন। মাথাভাঙার মহকুমা শাসক নবনীত মিত্তল বলেন, সাবেক ছিটমহলের বাসিন্দারা এসেছিলেন। ওনাদের সমস্যা শুনেছি। এনিয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।