কাজকর্মের ক্ষেত্রে ও ঘরে বাইরে বাধা থাকবে। কারও প্ররোচনায় যে কোনও সিদ্ধান্ত গ্রহণে সতর্ক হন। ... বিশদ
প্রসঙ্গত, মুকেশ গত ১ জানুয়ারি থেকে নিখোঁজ ছিল। গত শুক্রবার রাতে বিজাপুর শহরের ছাট্টানপাড়া বস্তি এলাকায় সুরেশের বাড়ির সেপটিক ট্যাঙ্ক থেকেই মুকেশের দেহ উদ্ধার হয়। এরপর থেকেই বেপাত্তা ছিল সুরেশ। পুলিস তাঁর দুই ভাই দীনেশ ও রীতেশ চন্দ্রকর সহ মোট তিনজনকে গ্রেপ্তার করে। সিসি ক্যামেরা ফুটেজ খতিয়ে দেখার পাশাপাশি মুকেশের মোবাইল নম্বরও ট্র্যাক করা হয়। এরপর সুরেশের বাড়িতে তৈরি নতুন সেপটিক ট্যাঙ্কের হদিশ পায় পুলিস। পরে তার মধ্যে থেকেই উদ্ধার হয় সাংবাদিকের দেহ। রাস্তা নির্মাণে ১২০ কোটি টাকা ‘কেলেঙ্কারি’র পর্দাফাঁস করেছিলেন তিনি। আর সেই ‘অপরাধে’ই খুন হতে হয় মুকেশকে।