কাজকর্মে উন্নতি। ব্যবসায় গতি বৃদ্ধি। ব্যবসা ক্ষেত্রে লগ্নিবৃদ্ধির প্রচেষ্টায় সাফল্য। সন্তান বিষয়ে কোনও সুখবর পেতে ... বিশদ
রাজধানী এক্সপ্রেসের ‘বিকল্প’ হিসেবে বন্দে ভারত স্লিপার ট্রেন চালু করা হচ্ছে বলে দাবি করেছিল রেলমন্ত্রক। কিন্তু ‘নকশা’ ছাড়া আপাতত এই দুই ট্রেনের মধ্যে বিশেষ পার্থক্যই থাকছে না। তাহলে বন্দে ভারত স্লিপার ট্রেন নিয়ে এত ঢক্কানিনাদ কেন? উঠছে প্রশ্ন।
আগামী ২৬ জানুয়ারি দিল্লি-শ্রীনগর রুটে প্রথম বন্দে ভারত স্লিপার ট্রেনের চলাচল শুরু হবে বলে জানা গিয়েছে। শুরু হয়েছে ট্রায়াল রান। যদিও চূড়ান্ত সাফল্য এখনও মেলেনি। তাই বৃহস্পতিবার রাত পর্যন্ত যাত্রী পরিবহণের ক্ষেত্রে সবুজ সঙ্কেত দেয়নি আরডিএসও। আরও একাধিক দফায় প্রোটোটাইপ বন্দে ভারত স্লিপার ট্রেন পরীক্ষামূলকভাবে চলানো হবে।
রেলমন্ত্রকের শীর্ষ আধিকারিকরা এর আগে জানিয়েছিলেন যে, বন্দে ভারত চেয়ার কার ট্রেনের থেকেও এর স্লিপার ভার্সনের সর্বোচ্চ গতি অনেক বেশি হবে। রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব নিজে দাবি করেছিলেন, বন্দে ভারত স্লিপার ট্রেন ছুটবে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ১৮০ কিলোমিটার গতিতে। কিন্তু সেই দাবির ফানুস চুপসে গিয়েছে আচমকা। কিন্তু কেন বন্দে ভারত স্লিপার ট্রেনের সর্বোচ্চ গতি ঘণ্টায় ১৩০ কিলোমিটার বেঁধে দেওয়া হতে চলেছে? রেল বোর্ডের সূত্র জানাচ্ছে, এর অন্যতম প্রধান কারণ ওজন বৃদ্ধি। এই ট্রেনে যুক্ত করতে হচ্ছে স্লিপার বার্থ। পাশাপাশি ‘ওয়াটার ক্যাপাসিটি’ অন্যান্য দূরপাল্লার ট্রেনের তুলনায় বেশি। স্বাভাবিক নিয়মেই বৃদ্ধি পেয়েছে ট্রেনের ওজন। এর প্রত্যক্ষ প্রভাব পড়তে চলেছে বন্দে ভারত স্লিপার ট্রেনের গতিতে।