কাজকর্মে উন্নতি। ব্যবসায় গতি বৃদ্ধি। ব্যবসা ক্ষেত্রে লগ্নিবৃদ্ধির প্রচেষ্টায় সাফল্য। সন্তান বিষয়ে কোনও সুখবর পেতে ... বিশদ
ভোপাল থেকে বর্জ্য সরানো একেবারেই সহজ ছিল না। বুধবার রাত ৯টা এই প্রক্রিয়া শুরু হয়। সিল করা অর্থাৎ আগুন ধরবে না এমন ১২টি কন্টেনারে সেগুলি নিয়ে যাওয়া হয়েছে। গ্রিন করিডর করে কন্টেনারগুলি পিথমপুরে আনে পুলিস। ভোর চারটে সেখানে পৌঁছায় বর্জ্য। যাবতীয় সুরক্ষা নিয়ে মোট ১০০ জন কর্মী বর্জ্য সরানোর কাজে নিযুক্ত ছিলেন। কন্টেনারে বর্জ্য তোলার সময় ২০০ মিটারের মধ্যে মানুষের যাতায়াত বন্ধ ছিল।
ইন্দোর থেকে মাত্র ৩০ কিলোমিটার দূরে পিথমপুর। সেখানে বর্জ্য নষ্ট করার প্রতিবাদে বিক্ষোভ শুরু করেছেন বাসিন্দারা। এলাকায় বিষক্রিয়া ছড়াতে পারে বলে তাঁদের আশঙ্কা। শুক্রবার পিথমপুর বন্ধের ডাক দিয়েছেন বাসিন্দারা। এব্যাপারে প্রশাসনের আশ্বাস, আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। নিরাপদেই সেগুলি নষ্ট করে ফেলা হবে। ১৯৮৪ সালে ২ ডিসেম্বর রাতে ভোপালের ইউনিয়ন কার্বাইড কারখানা থেকে বিষাক্ত মিথাইল আইসোসায়ানেট গ্যাস লিক করে। মৃত্যু হয়েছিল ৫ হাজার ৪৭৯ জনের। শারীরিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয় কয়েক হাজার বাসিন্দা। প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে রয়ে গিয়েছে সেই দুর্ঘটনার প্রভাব। -ফাইল চিত্র