বিজ্ঞান গবেষণা ও ব্যবসায় আজকের দিনটি শুভ। বেকাররা চাকরি প্রাপ্তির সুখবর পেতে পারেন। ... বিশদ
দেখা যাচ্ছে, দিল্লির বহু সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালগুলির আউটডোরে উপচে পড়ছে ভিড়। চিকিৎসকদের দাবি, ওপিডিতে বসে থাকা রোগীদের বড় অংশই শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যায় ভুগছেন। দূষণ পরিস্থিতির উন্নতি না হলে প্রবীণ ও শিশুদের জন্য বড়সড় বিপদ অপেক্ষা করছে। সামগ্রিকভাবেই বিষয়টিকে অত্যন্ত উদ্বেগজনক বলে মত তথ্যাভিজ্ঞ মহলের। যদিও রাজনীতির কারবারিরা রয়েছেন নিজের অবস্থানেই। সাধারণ মানুষের সমস্যার সমাধান খোঁজার পরিবর্তে দিল্লির দূষণ নিয়ে শুরু হয়েছে তুমুল রাজনৈতিক তরজা।
আগামী বছরের শুরুতেই ভোট হতে পারে দিল্লি বিধানসভায়। ফলে দূষণ পরিস্থিতিকে নির্বাচনী ইস্যু করতে মরিয়া সব পক্ষই। সম্প্রতি দূষণের ফেনায় ঢেকে যাওয়া যমুনায় ‘প্রতিবাদী ডুব’ দিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন দিল্লির বিজেপি সভাপতি। বুধবার ধোঁয়াশায় ঢাকা দিল্লির রাস্তায় মাস্ক পরে ‘প্রতিবাদী দৌড়’ দিয়ে আপ সরকারকে তুলোধনা করেছেন বিজেপি নেতা শেহজাদ পুনেওয়ালা। আপ সরকারের অভিযোগ, বিজেপি রাজনীতি করছে। এরই মাঝে পাঞ্জাব এবং হরিয়ানায় লাগাতার শস্যের আগাছা পোড়াচ্ছেন কৃষকদের বড় অংশ। সেই ধোঁয়ায় দমবন্ধ হচ্ছে দিল্লি-এনসিআরের বাসিন্দাদের। দৃশ্যমানতা কমে যাওয়ায় এদিন সকালে দিল্লিতে বিমান চলাচল ব্যাপকভাবে ব্যাহত হয়েছে। দিনেও হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করেছে গাড়ি।