কাজকর্মের ক্ষেত্রে ও ঘরে বাইরে বাধা থাকবে। কারও প্ররোচনায় যে কোনও সিদ্ধান্ত গ্রহণে সতর্ক হন। ... বিশদ
এর মধ্যে রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের মহার্ঘ ভাতা (ডিয়ারনেস অ্যালাউন্স বা ডিএ) মামলাটি শীর্ষ আদালতে চলছে ২০২২ সাল থেকে। এখনও পর্যন্ত ১৩ দিন শুনানির তারিখ পড়লেও নিষ্পত্তি হয়নি। এদিনও দ্রুত শুনানির জন্য আবেদন করেছিলেন রাজ্য সরকারি কর্মীদের আইনজীবী করুণা নন্দী। কিন্তু সুপ্রিম কোর্ট সাফ জানিয়ে দেয়, পরে শুনানি হবে। কর্মী সংগঠনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করলেও দ্রুত নিষ্পত্তির কোনও আর্জি জানায়নি রাজ্য সরকার। সরকারের পক্ষে আদালতে উপস্থিত আইনজীবী অভিষেক মনু সিংভি কোনও কথা বলেননি। তাই নির্দিষ্ট তারিখের জন্য আবেদন করেন কর্মচারীদের আইনজীবী। বিচারপতি হৃষীকেশ রায়ের বেঞ্চ জানিয়ে দেয়, মার্চে ডিএ মামলার শুনানি হবে।
একইভাবে প্রায় ২৬ হাজার শিক্ষক-অশিক্ষক কর্মীর চাকরির ভবিষ্যৎ ঝুলে রইল সুপ্রিম কোর্টে। নিয়োগ প্রক্রিয়ায় দুর্নীতির অভিযোগে চাকরি বাতিলের নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। সেটিই চ্যালেঞ্জ করে শীর্ষ আদালতে এসেছে চাকরি হারাতে বসা শিক্ষক-অশিক্ষক কর্মীরা। এই নিয়ে মামলার ১৯ দিন শুনানির তারিখ পড়ল। এদিন দেশের প্রধান বিচারপতির বেঞ্চে সর্বপ্রথম শুনানির তালিকায় ছিল স্কুল সার্ভিস কমিশনের মামলাটি। আগের দিন তা চলেছিল প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খান্না এবং বিচারপতি সঞ্জয় কুমারের বেঞ্চে। কিন্তু এদিন বেঞ্চে উপস্থিত ছিলেন আরও এক বিচারপতি কে ভি বিশ্বনাথন। তাই নতুন করে গোড়া থেকে মামলা শুনতে হবে—এই সমস্যায় শুনানি হল না এদিন। ১৫ জানুয়ারি পরবর্তী শুনানি।
আবার কলকাতা হাইকোর্ট ওবিসি শংসাপত্র বাতিলের নির্দেশ দেওয়ায় সুপ্রিম কোর্টে এসেছে রাজ্য সরকার। রাজ্যের আইনজীবী কপিল সিবাল দ্রুত শুনানির আবেদন করেন। বেঞ্চ জানায়, ২৮ জানুয়ারি শুনানি হবে।