কাজকর্মে উন্নতি। ব্যবসায় গতি বৃদ্ধি। ব্যবসা ক্ষেত্রে লগ্নিবৃদ্ধির প্রচেষ্টায় সাফল্য। সন্তান বিষয়ে কোনও সুখবর পেতে ... বিশদ
শিক্ষানীতির মুখবন্ধ লিখেছেন প্রাক্তন স্কুলশিক্ষা মন্ত্রী পার্থ দে। উচ্চ প্রাথমিক শিক্ষা প্রসঙ্গে এসএফআই বলছে, ড্রপ আউট শনাক্তকরণ করতে ‘অ্যান্টি ড্রপ আউট স্কোয়াড’ তৈরি করা হবে। কিন্তু উত্তরবঙ্গের বিস্তীর্ণ এলাকা ও কলকাতা লাগোয়া এলাকায় আরএসএসের স্কুলে চলে যাচ্ছে পড়ুয়া, এই খবর পার্টির অন্দরে উদ্বেগ বাড়াচ্ছে। এই বিষয়ে রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি কী? এসএফআইয়ের রাজ্য সম্পাদক দেবাঞ্জন দে বলছেন, ‘রাজ্যে আরএসএসের স্কুলের গুরুত্ব বাড়ানো হয়েছে। ২০১১ সালের আগেও তো স্কুল ছিল। তখন এত পড়ুয়া ছিল না। সেখানে খণ্ডিত ইতিহাস পড়ানো হচ্ছে। এর জন্য সরকারি দৃষ্টিভঙ্গির প্রয়োজন আছে।’ কিন্তু বামপন্থীরা কী করবে? দেবাঞ্জন বলছেন, ‘বিকল্প স্কুল তৈরির কাজ এই বছর চলবে। তবে এর দায় সরকারকে নিতে হবে।’ ছাত্র সংগঠনের আরও দাবি, প্রতিটি স্কুলে মনোবিদ নিয়োগ করতে হবে। আর কম্পিউটার বিরোধিতা থেকে বিনামূল্যে ইন্টারনেটের প্রসঙ্গে দেবাঞ্জনের বক্তব্য, ‘সিপিএম কম্পিউটার বন্ধ করেনি। এটা ভুল ধারণা। বামেরা পরিকাঠামোর উন্নতির কথা বলেছিল।’ এদিন সাংবাদিক সম্মেলন করে এই বিকল্প শিক্ষানীতি আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করেন সংগঠনের রাজ্য সভাপতি প্রণয় কার্যী ও সম্পাদক দেবাঞ্জন দে। এই বিকল্প শিক্ষানীতি নিয়ে বিকাশ ভবনেও দৌড়বে এসএফআই। জেলায় জেলায় সাধারণের কাছেও পৌঁছবে। কিন্তু সবটা কাগজ-কলমের মধ্যেই থেকে যাবে, নাকি মানুষ ‘বুঝবে’? প্রশ্ন থেকেই যায়।