ইতিমধ্যেই সাদার্ন অ্যাভিনিউ অঞ্চলের বিবেকানন্দ পার্ক কলকাতা মেট্রোপলিটন ডেভেলপমেন্ট অথরিটির (কেএমডিএ) থেকে নিজেদের হাতে নিয়েছে কলকাতা পুরসভা।
ছোট ছোট ঝুপড়ি বাড়ি থাকার কারণে বেলঘরিয়া এক্সপ্রেসওয়ে সম্প্রসারণের কাজ আটকে গিয়েছিল। কল্যাণী এক্সপ্রেসওয়ের সঙ্গে সংযোগের কাজও হচ্ছিল ঢিমে তালে।
১২ ঘণ্টার মধ্যে দু’টি দুর্ঘটনা। এক প্রান্তে মারা গেলেন এক মহিলা এএসআই। অন্য প্রান্তে মর্মান্তিক মৃত্যু হল এক চিকিৎসকের। লালবাজার সূত্রে জানা গিয়েছে, সোমবার মধ্যরাতে রিজেন্ট পার্ক থানা এলাকায় দেশপ্রাণ শাসমল রোডের উপর দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ওই এএসআই’র।
ধবধবে ফরসা। মাথায়-পিঠে হলুদ ছোপ দাগ। গলায় লাল রঙের বেল্ট চেহারাটিকে আরও খোলতাই করেছে। বিদেশি খাবার ছাড়া অন্য কিছু তার মুখে রোচে না। বাথরুমে যায় একা, এত ‘ইনটেলিজেন্ট’। পরিবারটি তার মায়ার বন্ধনে বাঁধা। সেই ‘টুন্ডি’ একদিন গেল হারিয়ে। আর নাওয়াখাওয়া ভুলল দত্ত পরিবার।
শ্রীরামপুর হেরিটেজ উৎসবের সাফল্যের মধ্যেই বিঁধছে টাউন স্কোয়ারের কাঁটা। রাজ্য সরকার শ্রীরামপুরে টাউন স্কোয়ারের কাজ অনুমোদন করলেও তা তৈরি না হওয়ায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছেন নাগরিকরা।
রহস্যের সমাধান এখনও অধরা। গড়িয়ার ফরতাবাদের মজুমদারপাড়ায় একটি বাড়ির দেওয়াল থেকে তৈলাক্ত কোনও পদার্থ চুঁইয়ে পড়ছে বেশ কয়েকদিন ধরে। দেওয়ালের একাংশ রীতিমতো কালো হয়ে গিয়েছে এর ফলে।
এলাকা থেকে হঠাতে মুহুর্মুহু ছোড়া হয়েছে বোমা। গোটা জঙ্গল বারুদের গন্ধে ভারী। কিন্তু বাঘকে টলানো যায়নি। জায়গা বদলে অনবরত ঘুরে বেরিয়েছে সে। মঙ্গলবার রাত পর্যন্ত ঘাপটি মেরে লুকিয়ে লোকালয় সংলগ্ন জঙ্গলেই। এবার তাকে ধরতে জঙ্গলে পাতা হল ফাঁদ। তাতে ছাগলের টোপ।
মঙ্গলবার সকালে লট নম্বর আট থেকে যাত্রী নিয়ে কচুবেড়িয়া যাওয়ার পথে চড়ায় আটকে যায় একটি ভেসেল। সে সময় মুড়িগঙ্গা নদীতে ভাটা চলছিল। এদিন সকালে ছিল কুয়াশার দাপট। তাই ভেসেল চালক পথ বুঝতে ভুল করেন। দিকভ্রষ্ট হওয়ার কারণে ভেসেলটি চড়ায় আটকে যায়।
জেশপ ও ডানলপ অধিগ্রহণ নিয়ে রাজ্যের বিলে কেন সই করছেন না রাষ্ট্রপতি? এমন একগুচ্ছ প্রশ্ন ও দাবিদাওয়া তুলে কলকাতায় বিক্ষোভ কর্মসূচি করল জেশপ অ্যান্ড কোম্পানি লিমিটেড ওয়ার্কার্স অ্যান্ড এমপ্লয়িজ ইউনিয়ন।
কাজকর্মের ক্ষেত্রে ও ঘরে বাইরে বাধা থাকবে। কারও প্ররোচনায় যে কোনও সিদ্ধান্ত গ্রহণে সতর্ক হন। ... বিশদ
সংবাদদাতা, উলুবেড়িয়া: আগামী ২২ জানুয়ারি থেকে পানিত্রাস ফুটবল মাঠে শুরু হচ্ছে ৫৩ তম শরৎ মেলা। চলবে ২৯ জানুয়ারি পর্যন্ত। সোমবার এক সাংবাদিক সম্মেলনে একথা জানান শরৎ মেলা পরিচালন সমিতির প্রধান উপদেষ্টা আমতার বিধায়ক সুকান্ত পাল। তিনি বলেন, গত বছর শরৎ মেলাকে সামনে রেখে কথাশিল্পীর জন্মস্থান হুগলির দেবাবন্দপুর থেকে মাটি এনে বৃক্ষরোপণ করা হয়েছিল। এবার তেমনই শরৎমেলা উদযাপন কমিটির পক্ষ থেকে মেলা প্রাঙ্গণে শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের একটি মর্মর মূর্তি স্থাপন করা হবে। এছাড়াও প্রদর্শনী মঞ্চ থেকে শুরু করে মূল মঞ্চ পর্যন্ত সব জায়গায় কথাশিল্পীর সৃষ্টির নির্দশন রাখা হচ্ছে। যেখানে অভাগীর স্বর্গ, মেজদিদি, বড়দিদি, রামের সুমতি, শ্রীকান্ত ইত্যাদি রচনার ছোট ছোট কোলাজ রাখা হবে। সুকান্ত পাল বলেন, মেলা উপলক্ষ্যে রক্তদান শিবির, চক্ষু ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা শিবির, শরৎ পুরস্কার প্রদান, গুণীজন সংবর্ধনা, সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে। এছাড়াও মেলায় বিভিন্ন জেলা থেকে নানা ধরনের সামগ্রীর স্টল থাকবে। এই ক’দিন কলকাতা থেকে মেলা প্রাঙ্গণ বাস সার্ভিস থাকবে।
