কাজকর্মে উন্নতি। ব্যবসায় গতি বৃদ্ধি। ব্যবসা ক্ষেত্রে লগ্নিবৃদ্ধির প্রচেষ্টায় সাফল্য। সন্তান বিষয়ে কোনও সুখবর পেতে ... বিশদ
ওই পথে নিত্যযাত্রীদের একজন মিতালি সরকার। তাঁর কথায়, আমার একটি ছোট চারচাকার গাড়ি আছে। কর্মসূত্রে রোজ এই সড়ক ধরে চড়িয়াল থেকে রায়পুর যেতে হয়। এক সপ্তাহ আগেই রাস্তার মাঝে ভাঙা অংশ থেকে বেরিয়ে থাকা ঝামা ইটের সঙ্গে সামনের চাকার ধাক্কা লাগে। তাতে ক্ষতিগ্রস্ত হয় গাড়ি। এরপর টানা এক সপ্তাহ গাড়ি চালানো যায়নি। রায়পুর থেকে চড়িয়াল মোড় পর্যন্ত দীর্ঘ সাত কিলোমিটারের বেশি এই সড়ক গত তিন বছর ধরে বেহাল হয়ে আছে। অধিকাংশ
ক্ষেত্রেই পিচ উঠে নীচের ঝামা ইট বেরিয়ে এসেছে। মাটির তলার অংশ দেখা যাচ্ছে।
এই অঞ্চলের একটি স্কুলের শিক্ষিকা বলেন, বেহাল রাস্তার জন্য শয়ে শয়ে পড়ুয়ার খুব অসুবিধা হচ্ছে। রাস্তার খানাখন্দে পড়ুয়াদের সাইকেল পড়ে দুর্ঘটনা ঘটছে। শিক্ষিকার কথায়, এই সড়কের উপর বাখরাহাট, চকমাণিক, সাউথ এবং নর্থ বাওয়ালি গ্রাম পঞ্চায়েতগুলি রয়েছে। এছাড়াও বেশ কয়েকটি স্কুল এবং তিনটি বড় বাজার আছে। রাস্তার এই দুর্দশার জন্য সকলকেই খুব সমস্যায় পড়তে হচ্ছে।
জেলা পরিষদের সদস্য শেখ বাপি বলেন, নভেম্বর মাসে এই অঞ্চলের বিবিরহাট রায়পুর হয়ে চড়িয়াল ছাড়াও আরও কয়েকটি রাস্তা সংস্কারের জন্য সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে দেখা করে বলছি। সাংসদ আশ্বাস দিয়েছেন বিষয়টি দেখা হবে। যতটা জানতে পেরেছি তাঁর তৎপরতায় পূর্তদপ্তর এ বিষয়ে উদ্যোগ নিয়েছে। ইতিমধ্যেই একটি রাস্তার কাজ শুরুও হয়েছে।