বিজ্ঞান গবেষণা ও ব্যবসায় আজকের দিনটি শুভ। বেকাররা চাকরি প্রাপ্তির সুখবর পেতে পারেন। ... বিশদ
স্থানীয়রা জানাচ্ছেন, ডানকুনি পৌঁছে উপেন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় টোটোর ব্যাটারি চার্জ দেওয়ার জন্য খোঁজ করছিলেন। তখনই স্থানীয় তৃণমূল কর্মীরা বিষয়টি জানতে পারেন ও পুরসভার চেয়ারপার্সন হাসিনা শবনমকে বিষয়টি জানান। এরপরেই তড়িঘড়ি তাঁকে অ্যাম্বুল্যান্সের ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়।
বস্তুত, শহর কলকাতার বড় রাস্তাগুলোতে টোটো চলাচল নিষিদ্ধ। ফলে প্রবীণ দম্পতির পক্ষে শহরে ঢুকে কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পৌঁছানো কার্যত অসম্ভবই ছিল। এমন পরিস্থিতিতে পুর প্রধানের সাহায্য না পেলে তাঁরা যে অকূল পাথারে পড়তেন তা বলাই বাহুল্য। পুর প্রধান হাসিনা শবনম জানিয়েছেন, খবরটি শোনামাত্রই মানবিক দিক বিচার করে ওই দম্পতিকে হাসপাতালে পাঠানোর জন্য অ্যাম্বুল্যান্সের ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, শিবানী বন্দ্যোপাধ্যায়ের কিডনির রোগ রয়েছে। অ্যাম্বুল্যান্স পাওয়ার পরে তাঁরা এদিন কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে পৌঁছলে সেখানে বেড খালি পাওয়া যায়নি। সেখান থেকে তাঁদের পাঠানো হয় এসএসকেএম-এ। সেখানেই প্রৌঢ়ার চিকিৎসা শুরু হয়েছে।