পারিবারিক সম্পত্তি বিভাজনে আইনি চাপ বাড়তে পারে। কাজকর্মে যোগাযোগের অভাবে বিঘ্ন। ... বিশদ
সংবাদদাতা, ঘাটাল: কর্মীদের ভুলে পুড়ে গিয়েছিল বেশ কয়েকজন চাষির জমির ধান। সেই ধানের ক্ষতিপূরণ দিল ভারত সরকারের প্রাকৃতিক গ্যাস সরবরাহকারী এক সংস্থা। বৃহস্পতিবার ঘাটাল ব্লকের জামিরা গ্রামের চাষিদের ওই ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়। দেওয়ানচক-২ গ্রামপঞ্চায়েত প্রধান প্রশান্ত বাইরি বলেন, বুধবার প্রায় ৫০ হাজার টাকার ধান পুড়ে গিয়েছিল। সংস্থা ৪০ হাজার টাকার ক্ষতিপূরণ দিয়েছে। চাষিরা সেটাই মেনে নিয়েছেন।
এই গ্রীষ্মে কৃষকরা বলা চলে জীবন বাজি রেখে জমির ধান কেটে ঘরে তোলার চেষ্টা করছেন। সকালে ধান কেটে মাঠের মাঝেই বস্তা করে রাখা ছিল। বিকেলে রোদ কমলে ধান নিয়ে যাওয়ার কথা ছিল। হঠাৎ সেই ধানই পুড়ে ছাই। শুধু বস্তার ধান নয় ঘাটাল ব্লকের জামিরা মাঠে বুধবার বিকেলে আশেপাশের বিঘার পর বিঘা জমির পাকা ধানও পুড়ে ছাই হয়েছে। ফলে মাথায় হাত পড়ে যায় কৃষকদের। প্রশান্তবাবু বলেন, বুধবার বিকেলের দিকে দেখা যায় জামিরা গ্রামের মাঝে রেখে দেওয়া ধানের বস্তা ও ধানগাছ দাউ দাউ করে জ্বলছে। মাঠের মাঝে আগুন লাগার কথা শুনে আমরাও চমকে যাই।
গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান পাশাপাশি গ্রামবাসীরা বলেন, কয়েকদিন ধরেই ওই এলাকার মাঠে মাঠে অপরিশোধিত তেল, প্রাকৃতিক গ্যাস সরবরাহকারী সংস্থার তরফে সার্ভে চলছে। মাঠের মাঝে মাঝে বোরিং করে বিস্ফোরণ ঘটানো হচ্ছে। সেকাজ চলাকালীন কোনওভাবে মাঠের পাকা ধানে আগুন লাগে এবং তা ছড়িয়ে পড়ে। ঘাটাল ব্লকের বিডিও অভীক দাস জানান, চাষিদের ক্ষতিপূরণের বিষয়ে ওই সংস্থার কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা হয়েছে। এদিন সেই টাকাই দেওয়া হল। মোট ছ’-সাত জন চাষির ধান পুড়েছে। তারমধ্যে একজনেরই প্রায় ৩৮-৩৯ হাজার টাকার ধান পুড়ে গিয়েছে।
এই গ্রীষ্মে কৃষকরা বলা চলে জীবন বাজি রেখে জমির ধান কেটে ঘরে তোলার চেষ্টা করছেন। সকালে ধান কেটে মাঠের মাঝেই বস্তা করে রাখা ছিল। বিকেলে রোদ কমলে ধান নিয়ে যাওয়ার কথা ছিল। হঠাৎ সেই ধানই পুড়ে ছাই। শুধু বস্তার ধান নয় ঘাটাল ব্লকের জামিরা মাঠে বুধবার বিকেলে আশেপাশের বিঘার পর বিঘা জমির পাকা ধানও পুড়ে ছাই হয়েছে। ফলে মাথায় হাত পড়ে যায় কৃষকদের। প্রশান্তবাবু বলেন, বুধবার বিকেলের দিকে দেখা যায় জামিরা গ্রামের মাঝে রেখে দেওয়া ধানের বস্তা ও ধানগাছ দাউ দাউ করে জ্বলছে। মাঠের মাঝে আগুন লাগার কথা শুনে আমরাও চমকে যাই।
গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান পাশাপাশি গ্রামবাসীরা বলেন, কয়েকদিন ধরেই ওই এলাকার মাঠে মাঠে অপরিশোধিত তেল, প্রাকৃতিক গ্যাস সরবরাহকারী সংস্থার তরফে সার্ভে চলছে। মাঠের মাঝে মাঝে বোরিং করে বিস্ফোরণ ঘটানো হচ্ছে। সেকাজ চলাকালীন কোনওভাবে মাঠের পাকা ধানে আগুন লাগে এবং তা ছড়িয়ে পড়ে। ঘাটাল ব্লকের বিডিও অভীক দাস জানান, চাষিদের ক্ষতিপূরণের বিষয়ে ওই সংস্থার কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা হয়েছে। এদিন সেই টাকাই দেওয়া হল। মোট ছ’-সাত জন চাষির ধান পুড়েছে। তারমধ্যে একজনেরই প্রায় ৩৮-৩৯ হাজার টাকার ধান পুড়ে গিয়েছে।
পুড়ে যাওয়া ধান।-নিজস্ব চিত্র
