বিষ্ণুপুরের বিজেপি প্রার্থী সৌমিত্র খাঁয়ের নাম না করে তাঁর সম্পত্তি নিয়ে প্রশ্ন তুললেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি এদিন সভামঞ্চেই তৃণমূল প্রার্থী সুজাতা মণ্ডলের কাছ থেকে সৌমিত্রর ক’টা বাড়ি, ক’টা গাড়ি ও সম্পত্তির পরিমাণ জানতে চান। কয়েক বছর আগেও তাঁর সম্পত্তি কী ছিল, সেটাও জানতে চান।
বিমা, মেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থকড়ি আয় বাড়বে। ঝামেলা থেকে দূরে থাকুন। ধর্মে মতি। ... বিশদ
সংবাদদাতা, পতিরাম: পানীয় জলের সঙ্কট মেটাতে কুমারগঞ্জ ব্লকে আত্রেয়ী নদীতে পানীয় জলের প্রকল্পের কাজ শুরু হয়েছে। এবার জল উত্তোলন কেন্দ্রের কাজ শুরু হল। কুমারগঞ্জের ধাধলপাড়া এবং শাহাজাদপুরে দু’টি জল উত্তোলন কেন্দ্রের কাজ চলছে। আগেই পাইপলাইনের কাজ শুরু হয়েছিল। এবার জল উত্তোলন কেন্দ্রের কাজ শুরু হল। ওই কাজের জন্য ২১৫ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। ওই প্রকল্পে কুমারগঞ্জের প্রায় ৪৫ হাজার বাড়িতে জল পৌঁছে দেওয়া হবে। পিএইচই দপ্তর ওই কাজ করছে। তীব্র গরমে জলকষ্ট দেখা দেয় কুমারগঞ্জে। এই প্রকল্প হলে সমস্যা মিটবে বলে আশাবাদী বাসিন্দারা। দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা পিএইচই দপ্তরের প্রধান বাস্তুকার শুভব্রত কর বলেন, কুমারগঞ্জ ব্লকে পানীয় জলের প্রকল্পের কাজ অনেকদিন আগে শুরু হয়েছে। এবারে জল উত্তোলন কেন্দ্রের কাজ শুরু হল। ২০২৫ সালের মার্চের মধ্যে কাজ শেষ করার টার্গেট নেওয়া হয়েছে। পিএইচই দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে,পানীয় জলের প্রকল্পের জন্য গোটা কুমারগঞ্জ ব্লকের ৮টি পঞ্চায়েতকে ১৬টি জোনে ভাগ করা হয়েছে। তারমধ্যে ৫টি জোনে পাইপলাইনের কাজ চলছে। বাকি জোনগুলিতেও পাইপলাইনের কাজের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। এদিকে, কুমারগঞ্জের শাহজাদপুর ও ধাধলপাড়াতে আত্রেয়ী নদীতে জল উত্তোলন কেন্দ্রের কাজও শুরু হল। নদী থেকে জল তুলে নির্দিষ্ট জায়গায় শোধন করে বাড়ি বাড়ি পৌঁছে দেওয়া হবে। কুমারগঞ্জে প্রায় ৪৫ হাজার পরিবারে জল পৌঁছে দেওয়ার জন্য বিভিন্ন জায়গায় ট্যাঙ্কার বসাবে পিএইচই। কুমারগঞ্জ ব্লকের গোপালগঞ্জের বাসিন্দা অনুশ্রী সাহা বলেন, এখন তীব্র গরম। জলস্তর অনেক নীচে নেমে যাওয়ায় জল পাচ্ছি না। এখানে কোনও পানীয় জলের প্রকল্প নেই। শুনেছি, এই প্রকল্পের কাজ চলছে। আমাদের অনেক সুবিধা হবে। কুমারগঞ্জের শাহজাদপুরের বাসিন্দা সুকান্ত কিস্কু বলেন, আমাদের এখানে খুব জলের সমস্যা। এই প্রকল্প হলে আমাদের সুবিধা হবে। তবে কাজে যাতে ঢিলেমি না হয়, সেদিকে নজর দেওয়া উচিত প্রশাসনের।
