Bartaman Patrika
 

বরফচূড়ায় নতুন দার্জিলিং  

সূয্যি প্রায় ডুবুডুবু। গোলাপি আভায় সমস্ত প্রকৃতি শেষবারের মত নিজেকে রাঙিয়ে নিচ্ছে। দূরে, সবুজ পেরিয়ে, আকাশের গায়ে হেলান দিয়ে যেখানে পাহাড় চূড়োগুলো মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে, সেখানে তখন লালের বিচ্ছুরণ। বিদায় বেলায় দিবাকর, পরম মমতায় শেষবারের মতো ছুঁয়ে যায় শৃঙ্গগুলোকে। মায়াময় এক বিকেল, গুটিগুটি এগিয়ে চলে আঁধারের দিকে। পাহাড় ঢালে হেলান দেওয়া ছোট্ট গ্রামখানির মাথায় কে যেন বুটিদার এক মসলিন বিছিয়ে দেয়। আসর বসে নক্ষত্রমণ্ডলীর।
ঠিক এভাবেই উদাসী বিকেলের হাত ধরে মায়াময় এক সন্ধ্যার সাক্ষী হওয়ার জন্য আসতে হবে সিলারিগাঁও। দার্জিলিংয়ের অল্প চেনা ট্যুরিস্ট ডেস্টিনেশন। দৈনন্দিন জীবনের লাট্টুপাক থেকে দিন কয়েকের ছুটি ম্যানেজ করে সোজা চলে আসুন স্বপ্নের এই মনকাড়া ঠিকানায়। এক দিকে তুষারধবল পাহাড়শ্রেণী, আর অন্যদিকে ধাপে ধাপে উঠে যাওয়া রংবেরঙের কটেজ। তারও পেছনে পাইনের দেওয়াল।
সিলারিগাঁও পৌঁছনোর শেষ ৭-৮ কিমি পথটা কাঁচা এবং পুরোটা ছোট বড় পাথরে ভরা। কাজেই গাড়ি যেতে সময় লাগে। প্রায় ৪৫ মিনিট। এ পথটুকু গাড়ির সঙ্গে সাওয়ারিদেরও বেশ ঝাঁকুনি পোহাতে হয়। কষ্ট না করলে যে কেষ্ট মেলে না – প্রবাদবাক্যের যথার্থতা মালুম হবে পথের শেষে। ঠিক যেখানে এসে চারচাকার ইতি। দৃষ্টির সামনেই কাঞ্চনজঙ্ঘা! সপারিষদ! আপনাকে বাক্যহারা করে দেবে। মোহচ্ছন্ন করে তুলবে। সারাদিন পাহাড়পাড়ার রং বদলের সাক্ষী থাকে সিলারিগাঁও, সেই সঙ্গে ঘুরতে আসা পর্যটক।
কাঞ্চনজঙ্ঘাকে সামনে রেখে কয়েক ঘর লোকের বাস। প্রত্যেক বাড়ির আঙিনায় হোম স্টে। গ্রাম পর্যটনের নতুন সংজ্ঞা— ইকো ট্যুরিজম। প্রতিটি বাড়ির চৌহদ্দি, বারান্দায়, ফুলের রংবাহারি। রং বদলের হোলি খেলায় যখন মেতে ওঠে কাঞ্চনজঙ্ঘা, চোমলহরি, কাবারু, পাণ্ডিমসহ অন্যান্য পিক , শুধুমাত্র সেই দৃশ্য দেখার জন্য বারবার আসতে হবে সিলারিগাঁও। যে গ্রাম ‘নতুন দার্জিলিং’ নামে পর্যটন মানচিত্রে পরিচিতি পাচ্ছে।
সিলারির একটা ভিউ পয়েন্ট আছে। প্রাতঃরাশ সেরে বেরিয়ে পড়ুন। পথ দেখানোর লোক পেয়ে যাবেন। পথ উঠে গেছে এঁকে বেঁকে। গ্রামের শেষে পাহাড়কে বেড় দিয়ে রাস্তা ক্রমশ উঠে যাবে। একদিকে খাদ, আর অন্য পাশে পাথুরে মাটি আঁকড়ে গাছগাছালির সংসার। উপছে পড়া রঙবেরঙের অজস্র পাহাড়ি ফুল। পথের শেষে ভিউ পয়েন্ট। উন্মুক্ত পাহাড়শীর্ষ। অনেক নীচে সবুজের বুক চিরে রেশি নদীকে মনে হবে রুপোলি পাত। পাহাড়ের বুকে খেলে বেড়ানো সকালের রোদ, মন ভালো করে দেবে। দেখতে পাবেন বরফেরা কেমন আপন খেয়ালে সাজিয়ে তুলেছে গিরিশৃঙ্গকে। উত্তরে হাওয়ায় ভেসে আসা বুনো ফুলের সুবাসে মোহাচ্ছন্ন হয়ে উঠবে প্রাণমন। তুষারধবল গিরিশৃঙ্গের সান্নিধ্য, নিস্তব্ধ প্রকৃতি, অপার শান্তি পেতে হলে আপনার গ্রীষ্মের ঠিকানা হোক সিলারিগাঁও।
প্রয়োজনীয় তথ্য: উত্তরবঙ্গগামী যে কোনও ট্রেনে নিউ জলপাইগুড়ি। গোটা গাড়ি বুক করে যেতে হবে সিলারি। সময় নেবে কমবেশি সাড়ে তিন ঘণ্টা। শেয়ারে কালিম্পং। সেখান থেকে শেয়ারে আলগারা হয়ে পেডং। পেডং থেকে গাড়ি ভাড়া করে শেষ সাত কিমি যেতে হবে। এইটুকু পথ কাঁচা। এ ছাড়া বিমানে বাগডোগরা। তারপর গাড়ি বুক করে সোজা সিলারিগাঁও।
 সিলারিতে কোনও হোটেল নেই। সব হোম স্টে। আধুনিক অভ্যস্ত জীবনের সব সরঞ্জাম দিয়ে সাজানো প্রতিটি হোম স্টে। থাকা, সেই সঙ্গে চারবেলার খাওয়ার যাবতীয় দায়িত্ব হোম স্টে’র মালিকের। এঁরা বেশ অতিথি বৎসল। আপ্যায়নের ত্রুটি রাখে না। যা কিছু আবদার, এদের কাছেই করতে হবে। দোকান-বাজার নেই এই ছোট্ট গ্রামে। মাথাপিছু ১০০০-১৫০০ মধ্যে সারাদিনের খাওয়া-থাকা।
সংগ্রহ করুন – নির্ভেজাল ভালোলাগা, দূষণমুক্ত পরিবেশ থেকে পাওয়া শুদ্ধ এনার্জি আর অনেক অনেক না ভোলা ছবি, মুহূর্ত, যা মন ক্যামেরায় বন্দি থাকবে চিরটা কাল।
সফরসূচি—১ম দিন সকালে নিউজলপাইগুড়ি পৌঁছে গাড়ি বুক করে সোজা সিলারিগাঁও। দুপুরের আগেই পৌঁছে যাবেন।
২য় দিন সারাদিন সিলারি। ৩য় দিন কালিম্পং রিশপ বা কোলাখাম ঘুরে আসুন। ৪র্থ দিন নিউজলপাইগুড়ি পৌঁছে ট্রেন ধরে কলকাতা ফেরা।


সেরা সময়: বর্ষা বাদ দিয়ে বছরের যে কোনও সময় যেতে পারেন। উপযুক্ত শীতের পোশাক নিয়ে শীতেও সিলারি অপরূপ। এ সময় মেঘমুক্ত আকাশ থাকে।

ট্যুরিস্ট স্পট: এখানে প্রকৃতি আর পাহাড়ই আপনার সর্বক্ষণের সঙ্গী। পায়ে পায়ে একমাত্র ভিউ পয়েন্ট দেখে নিতে পারবেন। এছাড়া গাড়ি ভাড়া করে ইচ্ছেগাঁও যেতে পারেন। একেবারে সিলারির যমজ ভাই! ফেরার পথে পড়বে সাইলেন্ট ভ্যালি। এখান থেকে রিশপ বেশ কাছে। সেখানে যেতে পারেন। না হলে একটা দিন কালিম্পংয়ে কাটিয়ে সমতলের রাস্তা ধরতে পারেন।

অজয় মুখোপাধ্যায়
ছবি: তাপস কাঁড়ার 
03rd  March, 2019
চীনে বসন্তে

ঘরের পাশেই পড়শি দেশ চীন। বসন্তে সে দেশের প্রকৃতি ফুলের সাজে সেজে ওঠে। সেই অপরূপ দৃশ্য দেখতে এই সময় চীনে পর্যটকদের ঢল নামে। চীনে অজস্র দর্শনীয় স্থান রয়েছে। তবে ভারতীয় পর্যটকদের সে দেশে ঘোরাফেরা সীমাবদ্ধ থাকে বেনিং, কুনমিং, লাসা, সাংহাই, শিয়ানের মধ্যে। চীনের রাজধানী বেজিংয়ের কথা উঠলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে তিয়েন আনমেন স্কোয়্যার, চীনের প্রাচীরের ছবি। বেজিং শহরটাও দেখার মতো।
বিশদ

17th  March, 2019
 টেক রুট
বাগিনি হিমবাহ

 নন্দাদেবী জাতীয় উদ্যানের উত্তরদিকের গায়ে বাগিনি হিমবাহের বিস্তার। স্বভাবতই এই হিমবাহের মাঝে পৌঁছে নন্দাদেবী স্যাংচুয়ারির আউটার ওয়ালের উপর অবস্থিত বহু প্রসিদ্ধ শৃঙ্গমালাকে কাছ থেকে দেখা যাবে। ট্রেনে হরিদ্বার। তারপর বাসে যোশিমঠ (দূরত্ব ২৭৮ কিমি)। যোশিমঠ থেকে মালারিগামী জিপে ৪০ কিমি দূরে জুমা গ্রাম। জুমা থেকে সেদিনই হাঁটা শুরু করা যায়। প্রথম দিন জুমা-রুইং (২২৮৬ মি)— ৩ কিমি।
বিশদ

17th  March, 2019
রেকর্ডে শেষ
বর্ণময় কুম্ভ

বিশ্বের বৃহত্তম ধর্মীয় সমাবেশ ‘কুম্ভমেলা’ সমাপ্তি ঘোষণা করা হল শিবরাত্রি মহাস্নানের পর। ইউনেস্কো এই মেলাকে বৃহত্তর ধর্মীয় মেলার স্বীকৃতি দিয়েছে। ১৫ জানুয়ারি শুরু হওয়া ৪৯ দিনের এই বৃহৎ ধর্মীয় সমাবেশ শেষে অনুমান ২৪ কোটি মানুষের আগমন ঘটেছিল। এবারের কুম্ভে তিনটি শাহি স্নান ও তিনটি পর্ব স্নান ছিল। বিশদ

17th  March, 2019
কলকাতায় আই আই টি এম ২০১৯ 

 কলকাতা পর্যটন শিল্পের যে বড় বাজার তা বুঝে গেছে দেশের সব রাজ্য। সামার সিজনে এ রাজ্য থেকে ভালো ব্যবসা পাবার লক্ষ্যে সম্প্রতি সায়েন্স সিটিতে আয়োজন করা হয়েছিল ইন্ডিয়া ইন্টারন্যাশনাল ট্রাভেল মার্টের।  
বিশদ

03rd  March, 2019
মন উড়ানের ভ্রমণ মেলা 

ভ্রমণ এখন বাঙালির শিরা-উপশিরায়। সেই আবেগকে মূলধন করে রমরম করে চলছে পর্যটন ব্যবসা। কোনও দিনক্ষণ নয়, দিন দুয়েকের ছুটিতেই উঠল বাই তো কটক যাই। সাপ্তাহান্তিক পর্যটনের চাহিদা বর্তমানে অনেক বেশি। তবুও সামনে ‘সামার ভেকেশনে’ পর্যটন মরসুমের কথা মাথায় রেখে কলকাতায় অনুষ্ঠিত হল প্রথম ‘সামার ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম ফেয়ার’ অর্থাৎ সামার টিটিএফ। 
বিশদ

03rd  March, 2019

Pages: 12345

একনজরে
সংবাদদাতা, গাজোল: শীত এখনও সেভাবে না পড়লেও মাল্টার জন্য এখন থেকেই অপেক্ষা শুরু হয়ে গিয়েছে মালদহে। অনেকটা কমলালেবুর মতোই দেখতে এই ফল বিগত দুয়েকবছর ধরে ...

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র চালানোর খরচের ৯০ শতাংশ আগে কেন্দ্রীয় সরকার দিত। এখন দিচ্ছে ৪০ শতাংশ। ফলে রাজ্য সরকারকে দিতে হচ্ছে বাকি ৬০ শতাংশ টাকা। পরিস্থিতি এরকম হলেও রাজ্য সরকার অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রগুলি চালিয়ে যাবে বলে সোমবার বিধানসভায় জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী ...

সংবাদদাতা, বিষ্ণুপুর: কেন্দ্রীয় হারে মহার্ঘ্যভাতা, সংশোধিত বেতনক্রম চালু সহ মোট ৯ দফা দাবিতে পশ্চিমবঙ্গ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সদস্যরা সোমবার বাঁকুড়া জেলা বিদ্যালয় পরিদর্শকের অফিসে অবস্থান ও প্রতীকী অনশন কর্মসূচি পালন করেন। এদিন সকাল ১০টা থেকে অফিসের সামনে শিক্ষকরা ধর্নায় বসেন। ...

 নয়াদিল্লি, ২ ডিসেম্বর (পিটিআই): পশ্চিম জর্ডনের খামারে একটি অস্থায়ী ধাতব বাড়িতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আট শিশু সহ ১৩ জন পাকিস্তানির মৃত্যু হয়েছে। গুরুতর জখম হয়েছে তিনজন। উদ্ধারকারীদের পক্ষে জানানো হয়েছে যে, এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ শোনার (পশ্চিম আম্মান থেকে ৫০ ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

দীর্ঘদিনের পরিশ্রমের সুফল আশা করতে পারেন। শেয়ার বা ফাটকায় চিন্তা করে বিনিয়োগ করুন। ব্যবসায় ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব এইডস দিবস
১৯৪১: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আক্রমণে চূড়ান্ত অনুমোদন দিলেন জাপানের সম্রাট হিরোহিতো
১৯৫৪: সমাজকর্মী মেধা পাটেকরের জন্ম
১৯৬৩: ভারতের ১৬তম রাজ্য হিসাবে ঘোষিত হল নাগাল্যাণ্ড
১৯৬৫: প্রতিষ্ঠিত হল বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্স (বিএসএফ)
১৯৭৪: স্বাধীনতা সংগ্রামী সুচেতা কৃপালিনীর মৃত্যু
১৯৮০: ক্রিকেটার মহম্মদ কাইফের জন্ম
১৯৯৭: বিহারের লক্ষ্মণপুর-বাথে অঞ্চলে ৬৩জন নিম্নবর্গীয়কে খুন করল রণবীর সেনা
১৯৯৯: গায়ক শান্তিদেব ঘোষের মৃত্যু

01st  December, 2019


ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭০.৯৪ টাকা ৭২.৬৫ টাকা
পাউন্ড ৯১.০৫ টাকা ৯৪.৩৪ টাকা
ইউরো ৭৭.৬১ টাকা ৮০.৬১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৮,৪৮০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৬,৫১০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৭,০৬০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৪,৪০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৪,৫০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৬ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ৩ ডিসেম্বর ২০১৯, মঙ্গলবার, সপ্তমী ৪২/৫৩ রাত্রি ১১/১৪। ধনিষ্ঠা ২০/২৯ দিবা ২/১৭। সূ উ ৬/৪/৫৩, অ ৪/৪৭/২৯, অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে পুনঃ ৭/২৯ গতে ১১/৪ মধ্যে। রাত্রি ৭/২৭ গতে ৮/২০ মধ্যে পুনঃ ৯/১৩ গতে ১১/৫২ মধ্যে পুনঃ ১/৩৯ গতে ৩/২৫ মধ্যে পুনঃ ৫/৫২ গতে উদয়াবধি, বারবেলা ৭/২৫ গতে ৮/৪৫ মধ্যে পুনঃ ১২/৪৭ গতে ২/৭ মধ্যে, কালরাত্রি ৬/২৭ গতে ৮/৬ মধ্যে। 
১৬ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ৩ ডিসেম্বর ২০১৯, মঙ্গলবার, সপ্তমী ৪২/৪৮/৩২ রাত্রি ১১/১৩/৪৯। ধনিষ্ঠা ২২/৪৯/২৩ দিবা ৩/১৪/৯, সূ উ ৬/৬/২৪, অ ৪/৪৭/৫২, অমৃতযোগ দিবা ৭/০ মধ্যে ও ৭/৪২ গতে ১১/১৩ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩২ গতে ৮/২৬ মধ্যে ও ৯/২০ গতে ১২/১ মধ্যে ও ১/৪৯ গতে ৩/৩৬ মধ্যে ও ৫/২৪ গতে ৬/৭ মধ্যে, কালবেলা ১২/৪৭/১৯ গতে ২/৭/৩০ মধ্যে, কালরাত্রি ৬/২৭/৪১ গতে ৮/৭/৩০ মধ্যে। 
৫ রবিয়স সানি  

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল 
মেষ: দীর্ঘদিনের পরিশ্রমের সুফল আশা করতে পারেন। বৃষ: বন্ধুস্থানীয় কোনও ব্যক্তির সাহায্যে ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে 
বিশ্ব প্রতিবন্ধী দিবস১৮৮২: চিত্রশিল্পী নন্দলাল বসুর জন্ম১৮৮৯: বিপ্লবী ক্ষুদিরাম বসুর ...বিশদ

07:03:20 PM

শহরে এটিএম জালিয়াতি, আরও ১৪টি অভিযোগ দায়ের 
যাদবপুরের পর এবার চারু মার্কেট থানা এলাকা। শহরে ফের জাঁকিয়ে ...বিশদ

05:13:00 PM

বাংলায় এনআরসি হবে না, ধর্মের ভিত্তিতে ভাগাভাগি করা যাবে না: মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় 

04:06:10 PM

বুলবুল: রাজ্যকে আর্থিক সাহায্য পাঠাল কেন্দ্র
বুলবুল-এ ক্ষতিগ্রস্ত রাজ্য হিসাবে পশ্চিমবঙ্গকে আর্থিক সাহায্য পাঠাল কেন্দ্র। রাজ্যকে ...বিশদ

03:42:00 PM

আগামী ২ দিন বসবে না বিধানসভা অধিবেশন
রাজভবনে আটকে রয়েছে বিল । সেখান থেকে বিল না আসায় ...বিশদ

03:36:00 PM