বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহযোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন হতে ... বিশদ
উজ্জ্বল এই ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে যোগসূত্র কোথায়? সেটা হল- এঁরা প্রত্যেকেই ‘এম স্কলার’। মেধাবী কিন্তু অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে থাকা এই পড়ুয়াদের স্কলারশিপ দিয়ে সাহায্য করছে মুম্বইকেন্দ্রিক এক নন ব্যাঙ্কিং ফিনান্সিয়াল কোম্পানি। এদের কর্পোরেট সোশ্যাল রেসপন্সিবিলিটি (সিএসআর) বিভাগের প্রধান কৌশিক সিনহা বললেন, এম স্কলারের ভিত্তি হল, ‘পড়েগা ইন্ডিয়া তবহি তো বাড়েগা ইন্ডিয়া’— এই ভাবনা। সিএসআর উদ্যোগ হিসেবে ব্যাপারটা আমরা শুরু করেছিলাম ২০১৫ সালে। আমাদের স্কলারশিপ নিয়ে পড়াশোনা করে ইসরো থেকে স্যামসাং বা কোয়ালকমে চাকরি পেয়েছেন অনেক ছাত্রছাত্রী। এই বছরেও আমরা একশো জনকে স্কলারশিপ দিলাম। এজন্য মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের খুঁজে পেতে সংবাদমাধ্যম আমাদের বিভিন্নভাবে সাহায্য করে- একথা বলতেই হবে।
ইসরোর অফিসার প্রেমপাল কুমার বললেন, মেধা আর উদ্যোগ থাকলে উপযুক্ত শিক্ষালাভের পথে কোনও কিছুই বাধা হতে পারে না।
স্কলারশিপের খোঁজখবর: ইমেল:csr@magma.co.in
ছবি : ভাস্কর মুখোপাধ্যায়