শরীর ভালো যাবে না। সাংসারিক কলহ বৃদ্ধি। প্রেমে সফলতা। শত্রুর সঙ্গে সন্তোষজনক সমঝোতা। সন্তানের সাফল্যে ... বিশদ
নানা গানে,যন্ত্র সঙ্গীতে,কবিতা পাঠে এই দুই কিংবদন্তিকে স্মরণ করলেন এই শহরের বেশ কিছু বিশিষ্ট শিল্পী। এই অনুষ্ঠানে বিশেষ আকর্ষণের মধ্যে ছিল আর.জে রাজার পাঠে রবীন্দ্রনাথের ‘হঠাৎ দেখা’, অরিিজৎ চক্রবর্তীর কণ্ঠে ‘আহা কি আনন্দ আকাশে বাতাসে’, শৈরিন্ধ্রী দাশগুপ্তর কণ্ঠে ‘ঘরে বাইরে ছবির বিধির বাঁধন কাটবে তুমি’, সুজয় ভৌমিকের কণ্ঠে ‘এক যে ছিল রাজা’, গৌরব সরকারের নিবেদনে ‘শাওন রাতে যদি’, অরিত্র দাশগুপ্তের কণ্ঠে ‘হাজার টাকার ঝারবাতিটা’, ম্যান্ডোলিনে ‘হয়তো তোমারি জন্য’ পরিবেশন করেন শুভম কাঞ্জিলাল। প্রিয়া ভট্টাচার্যের কণ্ঠে ‘এই শহর থেকে আরো অনেক দূরে’, সোমদত্তা ব্যানার্জির কণ্ঠে ‘ও যে মানে না মানা’, দেবায়ণ মজুমদারের এস্রাজ বাদনে ‘তুমি রবে নীরবে’, সৌভিক মুখোপাধ্যায়ের সেতারে সত্যজিৎ কৃত সুরের কোলাজ বিশেষ ভাবে উল্যেখযোগ্য।
করোনার আবহে গত বছর কোনও অনুষ্ঠানই করা সম্ভব হয়নি। তাই এই বছর সত্যজিৎ রায়ের জন্মশতবার্ষিকী পূর্ণ হওয়ার প্রাক্কালে এই সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন বিশেষ ভাবে নজর কাড়ল।